রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকায় দুপুরের মধ্যেই পশু কোরবানির পর দরিদ্রদের মধ্যে মাংস বিতরণ শেষ হয়। অনেকেই সংগ্রহ করা মাংসের কিছু অংশ রেখে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করেন। রাত পর্যন্ত জমে ওঠা ভ্রাম্যমাণ এসব বাজারে মাংস বিক্রি হয় মানভেদে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে। রাজধানীতে এটি কোনো স্থায়ী বাজার নয়। বিভিন্ন বাসা-বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা কোরবানির দানের মাংসই বিক্রি করছেন নিম্নবিত্ত ও দরিদ্ররা। বাড়ি বাড়ি সংগ্রহ করা মাংসের কিছু অংশ নিজেদের জন্য রাখেন। নিম্ন আয়ের এসব মানুষের ফ্রিজ না থাকায় দীর্ঘদিন সংরক্ষণের সুযোগ নেই। তাই অতিরিক্ত মাংস বিক্রি করছেন এসব বাজারে। রাজধানীর মালিবাগ, মহাখালী, খিলগাঁও, মিরপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠে ভ্রাম্যমাণ এসব বাজার। যেখানে, প্রতি কেজি কোরবানির মাংস বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে। জানা যায়, মাংসের মানভেদেই ওঠানামা করে...
২০০ টাকায় ১ কেজি গরুর মাংস মিলছে যেসব স্থানে
অনলাইন ডেস্ক

রাজধানীতে গরুর লাথি-গুতা ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত ১২০
অনলাইন ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় পশু কোরবানি দিতে গিয়ে গরুর লাথি, গুতা ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে অন্তত ১২০ জন আহত হয়েছেন। ঢাকাবাসী সকাল থেকেই নিজেদের মতো করে কোরবানি দিচ্ছেন। গ্যারেজ, রাস্তাঘাট কিংবা হাউজিং এলাকার নির্ধারিত স্থানে যেখানে সুযোগ মিলেছে, সেখানেই চলছে পশু জবাইয়ের কাজ। রাজধানী ঢাকায় ও আশপাশে কোরবানির পশু জবাই করতে গিয়ে গরুর লাথি, গুতা ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে অন্তত ১২০ জন আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। শনিবার (৭ জুন) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে পশু কোরবানি দিতে গিয়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাত এবং গরুর লাথি ও গুতায়...
ঈদের দিনে চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে ভিড়
অনলাইন ডেস্ক

ঈদের সময় বিভিন্নভাবে আহত হয়ে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক’সহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাচ্ছেন অনেকে। শনিবার (৭ জুন) সকাল থেকেই হাসপাতালে যাচ্ছেন আহতরা। চিকিৎসকরা জানান, গরু কোরবানি দেয়ার সময় বা গরু পরিবহনের সময় গরুর লাথি-গুতো খেয়ে আহত বেশ কয়েকজন হাসপাতালে এসেছেন। আহতদের মধ্যে অনেকে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় পড়েছেন। জরুরি বিভাগের কক্ষে রোগী আর তাদের স্বজন দিয়ে ভরা। নিরাপত্তাকর্মীরা বারবার স্বজনদের জরুরি বিভাগের কক্ষ থেকে চলে যেতে বলছেন। কারণ, ছোট একটি কক্ষে মানুষের ভিড়ে ঠিকমতো রোগীই যেতে পারছে না। উল্লেখ্য, ঈদের দিনে রোগীর চাপ থাকলেও পর্যাপ্ত চিকিৎসা নেই বলে অভিযোগ রয়েছেন অনেকের। সেবা পেতে দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাদের। news24bd.tv/এআর
ঈদের দিন রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি
নিজস্ব প্রতিবেদক

বৃষ্টি নেমেছে রাজধানী ঢাকায়। সেই সঙ্গে রয়েছে বাতাস। ফলে সকালের ভ্যাপসা গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি মিলেছে রাজধানীবাসীর। শনিবার (৭ জুন) বেলা পৌনে ১২টা নাগাদ রাজধানীর বারিধারা, বাড্ডা এলাকায় মুষলধারে বৃষ্টি নামে। তবে তার আগে আকাশ কালে হয়ে আসে। এদিকে, ঈদের ছুটি থাকায় রাজধানীর সড়কে গণপরিবহন কম দেখা গেছে। ফাঁকা সড়কে চলাফেরায় স্বস্তি মিলছে নগরবাসীর। news24bd.tv/এআর
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর