কোরবানির ঈদ আসন্ন। এ ঈদে ত্যাগের মহিমার পাশাপাশি উৎসব উদ্যাপনের বিষয়টিও আসে। ফলে ভোজ উৎসবও থাকবে পাশাপাশি। কিন্তু প্রশ্ন থাকে রোগীদের নিয়ে, রক্তরোগীরা কোরবানির মাংস কি খেতে পারবেন? রক্তরোগীদের কোরবানির মাংস খাওয়া উচিত কিনা, তা নির্ভর করে তার নির্দিষ্ট রক্তের রোগের ধরণ এবং রোগের বর্তমান অবস্থার ওপর। তবে কিছু সাধারণ সতর্কতা মেনে চললে বেশিরভাগ রক্তরোগীই পরিমিত পরিমাণে কোরবানির মাংস খেতে পারবেন। সাধারণ নির্দেশনা ১. চিকিৎসকের পরামর্শ: রক্তরোগীদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। চিকিৎসক রোগীর নির্দিষ্ট অবস্থা এবং প্রয়োজনীয় খাদ্যতালিকাগত সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন। ২. চর্বি ও কোলেস্টেরল: কোরবানির মাংসে সাধারণত চর্বি বেশি থাকে। হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে চর্বি...
রক্তরোগীরা কি কোরবানির মাংস খেতে পারবেন?
ডা. গুলজার হোসেন

নেতিয়ে পড়া শরীরের জন্য দায়ী ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি, যা করবেন
অনলাইন ডেস্ক

ম্যাগনেশিয়াম আমাদের শরীরের ৩০০টির বেশি জৈবরাসায়নিক ক্রিয়া-বিক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেশি ও স্নায়ুর কার্যক্রম বাড়িয়ে হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখে ম্যাগনেশিয়াম। শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হাড় শক্তিশালী করতে এবং নেতিয়ে পড়া শরীরকে তাজা করতেম্যাগনেশিয়ামের ভূমিকা দারুণ। এই মৃৎক্ষার ধাতু আমাদের রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, বিপাক এবং স্বাভাবিক রক্তচাপও বজায় রাখে। ম্যাগনেশিয়ামের অভাব মূলত কী অপর্যাপ্ত মাত্রায় ম্যাগনেশিয়াম গ্রহণ করার ফলে যখন শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়, তখন তাকে ম্যাগনেশিয়ামের অভাব বলে। সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতা বজায় রাখার জন্য খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন বা সম্পূরক খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে ঘাটতি পূরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাগনেশিয়ামের অভাবজনিত ৯টি লক্ষণ অসাড়তা ও ঝিঁঝি ধরা...
যেসব রোগে আক্রান্ত হলে কোরবানির মাংস খাওয়ায় সংযত হবেন
অনলাইন ডেস্ক

আগামী ৭ জুন কোরবানির ঈদ। ঈদ ঘিরে সারাদেশে কোরবানি করা হবে হাজার হাজার পশু। মানুষও আয়েশ করে খাবেন কোরবানির মাংস। কিন্তু এই মাংস কতটুকু খাওয়া যাবে তা নির্ভর করবে শরীরিক সুস্থতার ওপর। আমরা জানি, মাংস উন্নত মানের খাদ্য। গরু ও খাসির মাংসে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালরি। প্রোটিন, চর্বি, কোলেস্টেরল ছাড়াও এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন, পটাশিয়াম, জিংক, আয়রন, ভিটামিন বি-৬, বি-১২। শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিডগুলো এখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। শারীরিক সুস্থতার জন্য এসব খাদ্য উপাদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গরুর মাংসে রয়েছে বেশি পরিমাণ সম্পৃক্ত চর্বি। খাসির মাংসে তুলনামূলক কম। খাসির মাংসে গরুর মাংসের তুলনায় প্রোটিনের পরিমাণ বেশি; তবে চর্বি এবং কোলেস্টেরল তুলনামূলকভাবে কম। খাসির মাংসে গরুর মাংসের তুলনায়...
যে লক্ষণগুলো দেখলে বুঝবেন আপনি লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত
অনলাইন ডেস্ক

জটিল রোগগুলোর মধ্যে ক্যান্সার অন্যতম। আর বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে লিভার ক্যান্সার। যকৃত হচ্ছে আমাদের পেটের ওপরের দিকে ডান পাশে থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেটি খাবার হজম করতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করে। লিভারে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার তৈরি হতে পারে। লিভার ক্যান্সারের সবচেয়ে সাধারণ ধরন হলো হেপাটোসেলুলার কার্সিনোমা, যা প্রধান ধরনের লিভার কোষে (হেপাটোসাইট) শুরু হয়। অন্যান্য ধরনের লিভার ক্যান্সারের মধ্যে রয়েছে ইন্ট্রাহেপ্যাটিক কোলাঞ্জিওকার্সিনোমা ও হেপাটোব্লাস্টোমা। লিভার কোষ তাদের ডিএনএতে পরিবর্তন (মিউটেশন) বিকাশ করলে লিভার ক্যান্সার হয়। একটি কোষের ডিএনএ হলো সেই উপাদান, যা শরীরের প্রতিটি রাসায়নিক প্রক্রিয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়ে থাকে। ডিএনএ মিউটেশন এই নির্দেশাবলির পরিবর্তন ঘটায়। আর এর...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর