টেস্ট সেন্টার বাড়ায় কমেছে দুর্ভোগ

টেস্ট সেন্টার বাড়ায় কমেছে দুর্ভোগ

হাবিবুল ইসলাম হাবিব

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারনে দিন দিন কঠিন হচ্ছে এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত প্রক্রিয়া। এতো দিন দেশ ত্যাগের ৭২ ঘন্টার মধ্যে করা টেস্ট রিপোর্ট হলেই চলতো।  

কিন্তু এখন কোন কোন দেশ সেই সময় কমিয়ে ৪৮ ঘন্টা বেধে দিয়েছে। আর সে কারণেই বিদেশগামীদের সুবিধার্তে সারাদেশে মোট ৪৭টি প্রতিষ্ঠানে করোনা টেস্ট কেন্দ্র স্থাপন করেছে স্বাস্থ অধিদপ্তর।

এর মধ্যে শুধু ঢাকায় ২৫টি।

মহামারি করোনা ভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে করোনা রুখতে নানা পদক্ষেপ নেয় বিভিন্ন দেশ। দেশে প্রবেশ ও বিদেশ গমনের সময় করোনা পরীক্ষার নেগেটিভ রিপোর্ট বাধ্যতামূলক করে সারা বিশ্ব। সেই ধারাবাহিকতায় রাজধানীর মহাখালির ডিএনসিসি নির্মিত মার্কেটে স্থাপন করা হয় করোনা আইসোলেশন সেন্টার ও পরীক্ষাকেন্দ্র।

করোনা আইসোলেশন সেন্টারের পরিচালক ব্রিগে. জে. এ কে এম নাসির উদ্দিন জানান, প্রথম থেকেই এই সেন্টারে দিনে ৩ হাজার করে বিদেশ গামীর করোনা টেস্ট করা হচ্ছে। কিন্তু প্রয়োজন বেড়ে যাওয়ায় পর্যায়ক্রমে দেশের বিভিন্ন জেলায় বাড়ানো হয় করোনা টেস্ট কেন্দ্র।  

এরই ধারাবাহিকতায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে সে সংখ্যা আবারো বাড়িয়ে ৪৭টি টেস্ট কেন্দ্র করা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু রাজধানীতেই ২৫টি।


আরও পড়ুন: হোয়াইট হাউজে কাটানো ৪ বছর নিয়ে বই লিখবেন ইভানকা


টেস্টকেন্দ্র বাড়ানোর ফলে মানুষের চাপ কমেছে করোনা আইসোলেশন সেন্টারে। নির্ধারিত সময়ে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পাচ্ছেন বলেও জানান এখানে আসা বিদেশগামীরা।

সরকারী ও বেসরকারী সব করোনা টেস্ট কেন্দ্রে সপ্তাহে ৭দিনই সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে স্যাম্পল সংগ্রহের কাজ। শুধু মাহাখালি আইসোলেশন সেন্টারে করোনা টেস্টের জন্য নেয়া হয় ১৫০০ টাকা। বাকী সবগুলোয় ৩ হাজার টাকা।

news24bd.tv আহমেদ