যে দেশের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি

যে দেশের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি

অনলাইন ডেস্ক

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় টানা ১১ দিন ভয়াবহ হামলা চালানোর পর অবশেষে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর অফিস থেকে ফিলিস্তিনের গাজায় হামলা বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (২০ মে) দিবাগত রাতে ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম এ খবর প্রকাশ করেছে। কিন্তু কার মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত এল? 

জাতিসংঘ, ইউরোপীয় দেশসহ কারো কথাই পাত্তা দিচ্ছিল না ইসরায়েল।

ইসরায়েল বার বার যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আসছিল। অন্যদিকে হামাসও যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল। তবে হামাস চেয়েছিল যুদ্ধবিরতি হোক। কিন্তু তারা ঘোষণা করে ইসরায়েলের হামলায় তারা চুপ থাকবে না।
অতঃপর মিসরের নিঃশর্ত প্রস্তাবে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে গেল ইসরায়েল।  

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা মিসরের প্রস্তাবিত চুক্তিতে রাজি হয়ে যুদ্ধবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তারা বলেছে, এই যুদ্ধবিরতি হবে সমঝোতার ভিত্তিতে এবং নিঃশর্ত।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন জানিয়েছেন, তিনি ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে এটাই বলেছেন যে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধ দেখতে চায় না।

ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিলেও কখন থেকে তা কার্যকর হবে, সেটা বলেনি।


পৃথিবীর নরকে গাজার শিশুদের জীবন : জাতিসংঘ

যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২৬ মে বাংলাদেশে চন্দ্রগ্রহণ


তবে রয়টার্স জানিয়েছে, শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ২টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে বলে হামাস জানিয়েছে।

ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়াকে নিজেদের ‘বিজয়’ হিসেবে দেখছে হামাস।

news24bd.tv নাজিম