দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার (১৯ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের ১৯ তারিখ পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৫৪৪৪ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২০ দশমিক ০৭ দশমিক ৫৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর আগে চলতি মাসের ৭ মে পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৫৬৭৭ দশমিক ২৯ মিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২০২৯১ দশমিক ২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। news24bd.tv/এআর
দেশে রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার
নিজস্ব প্রতিবেদক

নগদ গ্রাহকদের জন্য দুঃসংবাদ
নিজস্ব প্রতিবেদক

মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান নগদে অন্তত ২ হাজার ৬৬০ কোটি টাকার জালিয়াতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আপাতত প্রতিষ্ঠানটির সব ধরনের সেবা স্থগিত করা হয়েছে শুধুমাত্র টাকা জমা ও উত্তোলন কার্যক্রম চালু রাখা হয়েছে। সোমবার (১৯ মে) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গভর্নর।দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারের অগ্রগতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নগদের অন্যান্য সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। এখন যারা প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন, তারা যেন আগের অর্থের প্রবেশাধিকার না পান, সে বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করা...
সরকারের কাছে কী পরিমাণ অবৈধ সম্পদ জব্দ আছে?
নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, এখন পর্যন্ত সরকারের কাছে জব্দ সম্পদের মূল্যের পরিমাণ ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮ দশমিক ৭ কোটি টাকা। সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পাচার হওয়া সম্পদ দেশে ফেরানোর বিষয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব বলেন। প্রেস সচিব আরও বলেন, দেশে লুটের টাকা বা লুটেরাদের জব্দকৃত অর্থ বাজেটে ব্যবহার নয় বরং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উপকারে ব্যবহার করবে সরকার। ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে চার-পাঁচ বছর লেগে যাবে। তবে এক বছরের মধ্যে বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দ করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। আইনের সঠিক ধারা মেনেই সবকিছু করা হবে। প্রয়োজনে আইন সংশোধন করা হবে। ব্যাংকের লুটের যেসব টাকা জব্দ করা হয়েছে তা নিয়ে ফান্ড প্রতিষ্ঠা করা হবে। আর নন ব্যাংকিং আর্থিক...
পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে লাগতে পারে ৪-৫ বছর: গভর্নর
নিজস্ব প্রতিবেদক
আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে চার-পাঁচ বছর লেগে যাবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তবে এক বছরের মধ্যে বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দ করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে বিদেশে পাচারকৃত সম্পদ উদ্ধার ফিরিয়ে আনা বিষয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। গভর্নর আরও বলেন, পলাতক পাচারকারীদের লুটের জব্দকৃত টাকা ও শেয়ার দরিদ্রদের জন্য ও জনহিতকর কাজে ব্যয় করা হবে। এ লক্ষ্যে ফান্ড তৈরি করা হবে। গভর্নর জানান, আইনের সঠিক ধারা মেনেই সবকিছু করা হবে। প্রয়োজনে আইন সংশোধন করা হবে। ব্যাংকের লুটের যেসব টাকা জব্দ করা হয়েছে তা নিয়ে ফান্ড প্রতিষ্ঠা করা হবে। আর নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের টাকা সরকার জনহিতকরণ কাজে ব্যবহার হবে। একইসাথে ভূমি বিক্রিতে লুটসহ অন্যান্য খাতের...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর