গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। আর সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। সোমবার (২ জুন) রাজধানীতে গণঅধিকার পরিষদের এক সভায় বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন তিনি। রাশেদ খাঁন বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধোয়াশা বা অস্পষ্টতা আমরা মানবো না।   প্রসঙ্গত, সোমবার ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকেও নির্বাচনের সময় নিয়ে আলোচনা করেছে দলগুলো। news24bd.tv/এআর

২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটকে গতানুগতিক ও নতুনত্বহীন বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি বলেছে, এই বাজেট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী প্রথম বাজেট হলেও নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশিত রূপরেখা এতে প্রতিফলিত হয়নি। বাজেটের ওপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আজ সোমবার রাতে গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠান জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম। এতে বলা হয়, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটটি অতীতের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। এর সঙ্গে আগের বাজেটগুলোর খুব বেশি পার্থক্য চোখে পড়ে না। এমনকি কোনো নতুনত্বের ছোঁয়াও দেখা যায়নি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিদেশে পাচারকৃত অর্থ এবং অন্যান্য অবৈধ অর্থ উদ্ধার করে ফিরিয়ে আনার স্পষ্ট কোনো পরিকল্পনা প্রস্তাবিত বাজেটে লক্ষ করা যায়নি, যা জাতিকে হতাশ করবে। এ ছাড়া...

বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু যদি অবৈধ পার্লামেন্ট কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে থাকেন, তাহলে তিনিও অবৈধ হিসেবে গণ্য হবেন। তাকে অবৈধ রাষ্ট্রপতি হিসেবে গণ্য করে অপসারণ করতে হবে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার (২ জুন) মুন্সিগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রিপন এ কথা বলেন। বিএনপির এ নেতা বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনকে অসাংবিধানিক হিসেবে আখ্যায়িত করতে হবে। নির্বাচন দিনের বেলায় হয়, রাতের বেলায় হয় না। ২০১৮ সালের নির্বাচন রাতের বেলায় হয়েছে। যে নির্বাচন অবৈধ, সে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের যে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, স্পিকার ছিলেন, এমপি-মন্ত্রী ছিলেন, এমনকি অবৈধ পার্লামেন্ট যে রাষ্ট্রপতি...

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ তাহের বলেছেন, আমরা সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা বলেছি, জুলাইয়ের মাঝে সংস্কার শেষ করতে হবে। বেশিরভাগ বিষয়ে একমত হয়েছে। কিছু বিষয়ে সামান্য দ্বিমত আছে। কাল থেকে সকল দলকে একসাথে করে বৈঠক করে তাও ঠিক করার চেষ্টা করা হবে। যেসব বিষয় মৌলিক, কিন্তু একমত হচ্ছে না, তাও আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা যাবে বলে আমরা মনে করি। একেবারে একমত না হলে কী করা যাবে তা নিয়েও আলোচনা করব। তিনি আরও বলেন, জুলাইয়ের মধ্যে রিফর্ম হবে। তারপর একটি জুলাই সনদ হবে। তাতে আমরা সকল দল নীতিগতভাবে একমত। এই চার্টারে আমরা স্বাক্ষর করব। জামায়াতের এই নেতা বলেন, নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ড. ইউনুসের উপর আমরা পুনরায় আস্থা ব্যক্ত করেছি। একটা সফল সুন্দর নির্বাচন হোক, তা-ই চেয়েছি। নির্বাচনের তারিখের বিষয়ে তিনটি বক্তব্য...