পৃথিবী থেকে করোনা মুক্তির প্রার্থনার মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয় খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। করোনার কারণে এবার অনেকে উৎসব আয়োজনে এনেছেন কাঁটছাঁট।
পাঁচতারকা হোটেলে বড়দিনকে ঘিরে আয়োজনও ছিল বেশ। তবে অন্যবারের তুলনায় মানুষের আনাগোনা কিছুটা কম।
ক্ষমা করো তুমিও ক্ষমা পাবে। দান করো প্রতিদানে ততখানি ফেরত পাবে। যীশুখ্রীষ্টের এসব বাণীর কথা উঠে আসে বড়দিনের খ্রিস্টজাগে।
যিশুর ক্রুশের ওপর লেখা সেই সাতটি বাণী ক্ষমা, পরিত্রাণ, আবেগ, যন্ত্রণা, দুঃখভোগ, প্রায়শ্চিত্ত ও সমর্পণের কথা গীর্জায় স্মরণ করেন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা।
আওয়ামী লীগে পদ পেলেন শোবিজের এক ঝাঁক তারকা
দলীয় শৃঙ্খলার ব্যাপারে কঠোর আওয়ামী লীগ: কাদের
গীর্জায় মাস্কের ব্যবহার ছিল চেখে পরার মত। তবে স্বল্প জায়গায় করোনাকালে শারিরীক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হয়েছে অনেকক্ষেত্রে।
পাঁচ তারকা হোটেলগুলোতে করা হয় নানা আয়োজন। নাগরদোলা, ছোটদের গাড়ি, জাদু দেখানো, পুতুল নাচ আর সান্তা ক্লসের উপহার সব মিলিয়ে সময়টা আনন্দেই কাটে শিশু আর অভিভাবকদের। উৎসব আর ভাবগাম্ভীরয দুইয়ের মিশেলে হয় খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিনের উদযাপন।
news24bd.tv নাজিম