আল্লাহ তাআলা বিশেষ একশ্রেণির মানুষকে জান্নাতে বেশি বেশি মেহমানদারি করবেন। দুনিয়ার একটি আমলের উপর নির্ভর করেই জান্নাতের এ বিশেষ মেহমানদারি করা হবে। কী সেই আমল? এ সম্পর্কে বিশ্বনবী কী ঘোষণা দিয়েছেন?
প্রত্যেক মুমিনের জন্যই রয়েছে জান্নাত। গোনাহমুক্ত ঈমানদারের জন্য জান্নাতের অসংখ্য নেয়ামতের কথাও কুরআন-সুন্নাহর বর্ণনায় ওঠে এসেছে।
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় যতবার মসজিদে যাবে; আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে ততবার মেহমানদারীর ব্যবস্থা করবেন। ’ (বুখারি)
এ হাদিস থেকে একটি বিষয় প্রমাণিত যারা নিয়মিত জামাআতে সঙ্গে নামাজ আদায় করেন, তারা প্রতিদিন ন্যূনতম পাঁচ বার মসজিদে গমন করেন।
আরও পড়ুন:
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পাঁচ প্রভাবশালী কূটনীতিক বৈঠক
রোহিঙ্গা স্রোত ঠেকাতে সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রেলে ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার গতির ৪০ ইঞ্জিন যুক্ত হবে : রেলমন্ত্রী
সামিয়া রহমানরা প্লেজারিজম করেননি: ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান
সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, দুনিয়াতে আল্লাহ তাআলার ঘরকে নামাজ আদায়ের মাধ্যমে আবাদ করা। মসজিদ তৈরি থেকে শুরু করে মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ ও দেখাশোনা করা। মসজিদ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করা। নামাজের জন্য মসজিদে আসা এবং মসজিদে অবস্থান করে নামাজসহ তাসবিহ-তাহলিল ও কুরআন তেলাওয়াতে অতিবাহিত করা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে বেশি বেশি মসজিদে আসা-যাওয়ার তাওফিক দান করুন। মসজিদের সঙ্গে আত্মার সুসম্পর্ক গড়ে তোলার তাওফিক দান করুন। জান্নাতে বেশি বেশি আল্লাহর মেহমান হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
news24bd.tv আহমেদ