দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, পাহাড় ধসে জানমালের ক্ষতি চায়না সরকার। তার জন্য সরকার নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। ২০১৭সালে ১৩জুন রাঙামাটিতে পাহাড় ধসের যে ক্ষতি হয়েছিল। সে ক্ষতি পূরর্ণকরা সম্ভব না।
তবে পাহাড় ধসে নতুন করে আর কোন ক্ষতি যাতে সাধিত না হয় তার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।তিনি বলেন, বিশেষ কতগুলো কারণে পার্বত্যাঞ্চল মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তার মধ্যে কিছু কিছু কারণও ইতিমধ্যে চিহ্নত করা হয়েছে। সেগুলো হলো- ঘুর্ণিঝর, জ্বলোচ্ছাস বা বন্যা, পাহাড় ধস, বজ্রপাত আর ভূমিকম্প।
সোমবার বেলা ১১টায় রাঙামাটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউট সম্মেলন কক্ষে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত পাহাড় ধস নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও আগাম সতর্কতামূলক কার্যক্রম সর্ম্পকিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এসব কথা বলেন।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, রাঙামাটি ২৯৯নং আসনের সংসদ সদস্য উষাতন তালুকদার, ত্রাণ মন্ত্রণায়ের সচিব শাহ কামাল, সাবেক পার্বত্য বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফারুক, রাঙামাটি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা, ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মহসিন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আলমগীর কবির প্রমুখ।
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/কেআই)