দেশে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিসের। বিশেষ করে কুমিল্লা এবং রাজশাহীর সরকারি হাসপাতালগুলোতে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে বলে জানা গেছে। কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় সাত বছর বয়সী এক শিশু স্ক্যাবিসে আক্রান্ত হওয়ার পর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। শিশুটির মা আয়শা খানম বিবিসি বাংলার কাছে তার সন্তানের অসুস্থতার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ছোট মেয়ের গত সপ্তাহে প্রথমে জ্বর আসে, আমরা ডাক্তারের কাছে না নিয়ে সাধারণ ওষুধ দেই। পরের দিন দেখি ওর ডান হাতের আঙুল খুব চুলকাচ্ছে এবং আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে লালচে ফোস্কার মতো দেখা যাচ্ছে। আরও পড়ুন রাতে গলা শুকিয়ে যায়, জানুন কিসের ইঙ্গিত ০৬ মে, ২০২৫ তিনি আরও বলেন, তখনও আমরা তেমন গুরুত্ব দেইনি। কিন্তু পরের দিন দেখি এগুলো ওর সারা শরীরে ছড়িয়ে গেছে। তিন দিনের দিন আমরা...
দেশে ছোঁয়াচে ‘স্ক্যাবিস’ রোগের সংক্রমণ বাড়ছে, কারণ ও প্রতিকার কী?
অনলাইন ডেস্ক

কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ কতদিন খাবেন?
ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ডেস্ক

শরীর গঠনে অন্যান্য উপাদানের মতো চর্বি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কোটি কোটি দেহকোষের প্রাচীর, বহুসংখ্যক হরমোনসহ অসংখ্য শরীরবৃত্তীয় ক্রিয়া বিক্রিয়ার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলো কোলেস্টেরল। প্রাণীর মস্তিষ্কের প্রায় পুরোটাই কোলেস্টেরল দিয়ে তৈরি। তাহলে কোলেস্টেরল খারাপ হবে কেন? বিষয়টি খারাপ বা ভালোর নয়। প্রতিটি জিনিসেরই একটি মাত্রা থাকে। মাত্রা ছাড়িয়ে গেলেই সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের কোলেস্টেরল মাত্রা জানতে হলে অন্তত ১০ ঘণ্টা খালি পেটে একটি লিপিড প্রোফাইল করা দরকার। লিপিড প্রোফাইলে total cholesterols, high density lipoprotein- HDL, low density lipoprotein-LDL এবং Triglycerides এর বিস্তৃত বিবরণ থাকে। এই চারটি উপাদানের আনুপাতিক উপস্থিতি পরবর্তী চিকিৎসা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকে শুধু total cholesterols এবং triglycerides পরীক্ষা করার উপদেশ দিয়ে থাকেন। তাতে করে HDL এবং LDL এর পরিমাণ সুনির্দিষ্ট করে বোঝা সম্ভব হয়...
যেসব কারণে নারীদের মুখে অতিরিক্ত লোম গজাতে পারে
অনলাইন ডেস্ক

মেয়েদের শরীরে লোম থাকতে পারে। কিন্তু তা মোটা হয়ে পুরুষের লোমের মতো মুখ, পিঠ, বুক এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় উঠলে অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ ধরনের লোমকেই হারসুটিজম বা অবাঞ্ছিত লোম বলে। মেয়েদের শরীরে পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরন বেড়ে যাওয়া এর অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন বিশেজ্ঞরা। এ ছাড়া আরও যেসব কারণে মেয়েদের মুখে অবাঞ্ছিত লোম হতে পারে, সেগুলোর মধ্যে আছে, পিসিও এস বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম। এটি সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালে মেয়েদের হতে থাকে। টিউমারের মতো এড্রেনাল গ্রন্থির কিছু রোগের কারণে বেশি পরিমাণে এড্রোজেন হরমোন নিঃসরণ হলে মেয়েদের শরীরে ছেলেদের মতো লোম গজাতে পারে। এ ছাড়া আরও কিছু বিরল রোগেও এমন হতে পারে। কুসিং সিনড্রোম নামক রোগে শরীরের কর্টিসল হরমোন বেড়ে যায়। এতে এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বিভিন্ন রং ফরসাকারী ক্রিম অথবা...
যেভাবে ধ্বংস করছেন আপনার প্রজনন ক্ষমতা
অনলাইন ডেস্ক

প্রজনন পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ একটি ঘটনা। বংশানুক্রমিক ধারাবাহিকতা রক্ষা পায় সুস্থ এবং স্বাভাবিক প্রজনন ক্ষমতা বজায় থাকলে। পুরুষদের ক্ষেত্রে শুক্রাণু উৎপাদন বা তাদের কার্যকারিতা কমে যাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, অণ্ডকোষে আঘাত বা সংক্রমণ ইত্যাদি কারণে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। অন্যদিকে মহিলাদের ক্ষেত্রে ডিম্বাশয় বা ডিম্বাশয় নালীর সমস্যা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, ডিম্বাণু উৎপাদন কমে যাওয়া, বা প্রজনন অঙ্গের কোনো রোগ বা সংক্রমণ প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করতে পারে। পুরুষের ক্ষেত্রে শুক্রাণু উৎপাদন ও কার্যকারিতা কমে যাওয়া: পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন কমে গেলে বা শুক্রাণুর কার্যকারিতা যদি খারাপ হয়, তবে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা:হরমোনের ভারসাম্যহীনতাও পুরুষের প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে।...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত