সমুদ্রে মাছ শিকার বন্ধ থাকায় চরম বিপাকে পড়েছে চট্টগ্রামের জেলেরা। সংসারের ব্যায়ভার বহন ও মহাজনের্ ঋণ শোধ করা নিয়ে দুচিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন জেলেরা।
অভিযোগ রয়েছে, নিষেধাজ্ঞার সময় প্রত্যেক জেলেকে ২০ কেজি করে চাল দেয়ার কথা থাকলেও তা পাননি অনেকে । এ অবস্থায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা।
ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিবছরই সমুদ্র ও নদ-নদীতে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। এ বছরও ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশ ধরা, বিক্রি, মজুত ও পরিবহন নিষিদ্ধ করেছে সরকার।
আরও পড়ুন: সাত মাস পর পর্যটক প্রবেশে খুলে দেয়া হল সুন্দরবন
এ অবস্থায় আয় রোজগারের পথ বন্ধ হওয়ায় বেকার সময় কাটাতে হচ্ছে জেলেদের ।
জেলেরা জানান, সমুদ্রে মাছ শিকার বন্ধ আবার করোনার কারণে কোন কাজও নেই ।
নিষেধাজ্ঞার সময় প্রত্যেক জেলেকে ২০ কেজি করে চাল দেয়ার কথা থাকলেও জুটেনি এখনও এক মুটো চাল অভিযোগ জেলেদের।
তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারী সহায়তা জেলেদের দেয়া হবে বলে জানালেন সংশ্লিস্টরা ।
নিষেধাজ্ঞা মেনে নদ-নদীতে জেলেরা জাল না নামালে মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। আর এর সুফল পাবে জেলেরা।
আগামী ৪ নভেম্বর শেষ হবে মাছ ধরার ওপর ২২ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা।
news24bd.tv কামরুল