একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত মীর কাসেম আলীর ২৫ মিলিয়ন ডলার পাচারে মনিলন্ডারিং আইনে এখতিয়ার সম্পন্ন তদন্ত সংস্থার কাছে হস্তান্তর করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গোয়েন্দা ইউনিটের কাছে চিঠি দিয়েছে দুদক।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার বাধাগ্রস্ত করতে ২০১০ সালের ১০ মে ৬ মাসের জন্য আমেরিকান কনসালটেন্সি ফার্ম কেসিডি অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটের সঙ্গে চুক্তি করেন মীর কাসেম আলী।
আরও পড়ুন: গফরগাঁওয়ে নৌকা ১২৪১১, ধানের শীষ ১৯০
অভিযোগটি আসার পরই দুদক তখন অর্থপাচারের এ বিষয়টি আমলে নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। ২০১২ সালের ২৫ আগস্ট আদালতের অনুমতিক্রমে দুদকের উপ পরিচালক নূর হোসেন খান মীর কাসেম আলীকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
জিজ্ঞাসাবাদে মীর কাসেম এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন। এ অর্থের তথ্য জানতে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেলের মাধ্যমে মার্কিন সরকারের কাছে সমঝোতামূলক আইনি সহায়তার আবেদন পাঠিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। সর্বশেষ এবছরের শেষ দিকে মনিলন্ডারিং আইনে এখতিয়ার সম্পন্ন তদন্ত সংস্থার কাছে হস্তান্তর করতে বিএফআইইউকে চিঠি দিয়েছে দুদক।
news24bd.tv তৌহিদ