পাঁচ বছর আগেও দুবাইয়ে ক্রেতারা থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট কেনার জন্যই বেশি আগ্রহ দেখাতেন। কিন্তু সম্প্রতি অ্যাপার্টমেন্টের চেয়ে সরাসরি বাড়ি কিনতেই ঝুঁকছেন বেশিরভাগ ক্রেতা।
দুবাইয়ে ২০২০ সালের শেষের দিকে বাড়ি বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে ৭ শতাংশ। অপরদিকে অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি কমেছে প্রায় ৩২ শতাংশ।
অ্যাপার্টমেন্টের ক্ষেত্রে ডেভলপার কোম্পানিগুলো লোন তিন থেকে পাঁচ বছর করা, জমির নিবন্ধন ফি মওকুফ করা, পরিসেবা চার্জ কমানো ইত্যাদির মত বিভিন্ন অফার দিয়েও ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে পারছে না।
কিন্তু কেন অ্যাপার্টমেন্টের পরিবর্তে বাড়ি কেনার দিকেই ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়ছে?
গোমাংস নিয়ে মন্তব্য, অভিনেত্রীকে ধর্ষণের হুমকি
নেই বেতন, পেশা বদলাতে বাধ্য হন অনেক শিক্ষক
লকডাউনের শুরুতেই লেনদেনের প্রতি দুবাই সরকার কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করে। এতে লেনদেনের এসব সীমাবদ্ধতার ফলে ক্রেতারা তাদের অর্থ খরচে মিতব্যায়ী হয়। তারা কোথায় খরচ করবে তা নিয়ে আরো বেশি ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করে।
যার ফলে সামনের তিন বা, পাঁচ বছর ধরে কোন নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে কিস্তির টাকা দিয়ে যেতে হবে এমন কোথাও বিনিয়োগে তাদের আগ্রহ কম দেখা যাচ্ছে।
যার ফলে ক্রেতারা সরাসরি বাড়ি কেনার দিকেই বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
তাছাড়া দুবাইয়ে জমির দাম সামনে কমতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এর ফলে ক্রেতারাও দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্ত নেয়ার চেয়ে একবারে প্রস্তুতকৃত বাড়ির দিকেই বেশি ঝুঁকছেন।
news24bd.tv / নকিব