উগ্র সাম্প্রদায়িকতার উৎসমুখ জিয়াউর রহমানই উন্মুক্ত করেছিলেন: ওবায়দুল কাদের
সব প্রেমের বিয়েরই কি এই একই পরিণতি?
অনলাইন ডেস্ক
ছয় মাস আগে একে অপরকে ভালবেসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন জোনায়াদ ও জেসমিন আক্তার। কিন্তু জোনায়াদের পরিবার এই বিয়ে কিছুতেই মেনে নিতে চাচ্ছিলেন না। এজন্য জোনায়াদ ও জেসমিন অন্য উপজেলায় বাসা ভাড়া করে থাকতেন।
এদিকে ছেলেকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন জোনায়াদের পরিবার। এসব মেনে নিতে না পেরে নিজ বাসায় জেসমিন আক্তার আত্মহত্যা করেন। এ ঘটনার পর জেসমিনের স্বামী জোনায়াদের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার সকালে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ির মাস্টারপাড়া এলাকার বাসা থেকে পুলিশ জেসমিন আক্তারের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। জেসমিন আক্তার লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার শিলছড়ি গ্রামের আলমগীর হোসেনের মেয়ে।
আরও পড়ুন: বাইডেনের উদ্দেশে চিঠিতে কি লিখে গেলেন ট্রাম্প?
নিহতের স্বজনরা জানান, ৬ মাস আগে প্রেমের সম্পর্ক থেকে মানিকছড়ির তিনটহরী এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে জোনায়াদের সঙ্গে বিয়ে হয় জেসমিনের। জোনায়াদের পরিবার বিষয়টি জানতে পেরে স্ত্রীকে ছেড়ে দিতে চাপপ্রয়োগ করে। একপর্যায়ে ছেলেকে অন্যত্র নিয়ে যায় পরিবার।
জেসমিনের বাবা আলমগীর হোসেন জানান, প্রেমের সম্পর্কে তার মেয়ের সঙ্গে জোনায়াদের বিয়ে হয়। পরে জেসমিনকে ছেড়ে দিতে জোনায়াদকে চাপ দেয় তার পরিবার। এমনকি জোনায়াদকে অন্যত্র রেখে দেয়া হয়। এসব মেনে নিতে না পেরে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন জানান, পারিপার্শ্বিক সব ঘটনা বিবেচনা করে তদন্ত করা হচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
news24bd.tv আহমেদ
পরবর্তী খবর
মন্তব্য