দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানিতে বাংলাদেশি ওষুধ শিল্পের সুনাম এখন বিশ্বজুড়ে। প্রতিবছর দেশীয় চাহিদার ৯৮ শতাংশ পূরণ করে ওষুধ রপ্তানি হয় বিশ্বের ১৪৭ দেশে।
সবমিলিয়ে এ খাতের বাৎসরিক বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ মুহূর্তে ওষুধ শিল্পের প্রধান চ্যালেঞ্জ কাঁচামাল উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন।
তাহলে আরো এগিয়ে যাবে এ খাত।দেশে ওষুধ শিল্পের যাত্রাটা ৫০ এর দশক থেকে। ৮০ দশকের আগ পর্যন্তও ওষুধের চাহিদার ৮০ ভাগ ছিলো আমদানি নির্ভর।
বিদেশি ওষুধ কোম্পানির একচেটিয়া দখল থেকে দেশের বৃহত্তম এই বাজারটি মুক্ত হয় ১৯৮২ সালে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে।
প্রায় ৪০ বছরে দেশজুড়ে গড়ে ওঠে ২৬৯টি ছোট বড় ওষুধ কারখানা। দেশের ৯৮ ভাগ চাহিদা মিটিয়ে ওষুধ রপ্তানি হয় ১৪৭টি দেশে। ওষুধের দেশীয় বাজারও ফুলে ফেঁপে দাঁড়ায় প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকায়।
রপ্তানি হয় বিশ্বের ১৪৭টি দেশে। যার বাজারমূল্য ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ১০ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১৩ কোটি, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ওষুধ রপ্তানি হয়েছে ১৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
করোনায় দেশে আরও ৩০ জনের মৃত্যু
সাংবাদিক আতিকউল্লাহ খানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি- প্রধানমন্ত্রীর শোক
ইসরাইলে রাজনৈতিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হতে পারে: জরিপ
বিশেষজ্ঞদের মতে ওষুধ শিল্পকে এগিয়ে নিতে এখন নজর দিতে হবে কাঁচামাল উৎপাদনের দিকে। তাহলেই দ্বিগুণ হবে ওষুধের বাজার।
এদিকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ায় ওষুধ শিল্পে বিরুপ প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা ছিলো। কিন্তু সরকারের বিশেষ ব্যবস্থায় ওষুধ শিল্পে এলডিসি’র মেধাস্বত্ত্ব ছাড়ের সুয়োগ আরো ১৭ বছর বেড়ে থাকছে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত।
news24bd.tv নাজিম