চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে আবারো ঝাঁঝ বেড়েছে পেঁয়াজের। পর্যাপ্ত মজুদ থাকার পরও এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেয়াঁজের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা। হঠাৎ করে ভারতে পেয়াঁজের দর বৃদ্ধিকেই কারণ হিসেবে দুষছেন আমদানিকারকরা।
একই সাথে বেড়েছে ভোজ্যতেল, আদাসহ শুকনো মরিচের দামও।
দফায় দফায় নিত্য পণ্যের দর উর্ধ্বগতিতে বিপাকে সাধারণ ক্রেতারা।খাতুনগঞ্জে ভারতের পেয়াঁজে সয়লাব। পর্যাপ্ত মজুদ থাকার পরও গেল কয়েকদিন ধরে পেয়াঁজের দর উর্ধ্বগতি। গেল সপ্তাহে খাতুনগঞ্জে যে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ৩৫ টাকা দরে বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে।
আমদানিকাররা বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করার কারণেই বাজারে দর উর্ধ্বগতি অভিযোগ পাইকারদের।
আর আমদানিকারকরা বলছেন, হঠাৎ করে ভারতে পেয়াঁজের দাম বেড়ে যাওয়ায় খাতুনগঞ্জে এর প্রভাব পড়েছে। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণে মিয়ানমারসহ অন্যান্য দেশ থেকে পেয়াঁজ আমদানি করার কথা জানিয়েছেন তারা।
আরো পড়ুন:
করোনার থাবায় ধস নেমেছে পিরোজপুরের শুটকি খাতে
একই সাথে বেড়েছে আদার দরও। চীন থেকে আমদানি করা আদা বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ২৮০ টাকা দরে।
এদিকে রসুনের দাম কিছুটা কমলেও বেড়েছে ভোজ্য তেলের দাম। কেজি প্রতি সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ৪ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত।
আরো পড়ুন:
বিলুপ্তপ্রায় মাছ আর বিলুপ্তির সম্ভাবনা থাকবে না
ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই দফায় দফায় বাড়ছে নিত্য পণ্যের দাম। তবে নিত্যপণ্যর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে শনিবার থেকে খাতুনগঞ্জে অভিযান পরিচালনা করছে ভোক্তা অধিকার।
নিউজ টোয়েন্টিফোর / সুরুজ আহমেদ