লাভের আশায় আলু মজুত করে লোকসানের কবলে পড়েছেন আলুচাষী ও মজুতদাররা

Other

আলু উৎপাদনে শীর্ষ জেলা মুন্সিগঞ্জের চাষীরা আগামীতে আলু চাষ করবে কি না এ নিয়ে শঙ্কা তৈরী হয়েছে। লাভের আশায় আলু মজুত করে এখন বড় লোকসানের কবলে পড়েছেন মুন্সিগঞ্জের আলুচাষী ও মজুতদাররা।  

খুচরা বাজারে আলুর ভালো দাম থাকলেও দাম কম পাইকারি বাজারে। এতে উৎপাদন ও হিমাগারে সংরক্ষণের খরচের চেয়ে বস্তাপ্রতি ৪শ থেকে ৫শ টাকা কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে আলু।

 

আরও পড়ুন:


এক বছরের মধ্যে করোনা ভাইরাস মহামারি শেষ হবে: ব্যানসেল

ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

সাত ঘণ্টা বৈঠক শেষ যা বললেন মির্জা ফখরুল!

টাঙ্গাই‌লে বাস- ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২


আলু মজুদ করে মাথায় হাত মুন্সিগঞ্জের চাষিদের। এবছর মুন্সিগঞ্জ জেলায় উৎপাদন হয়েছে প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টন। এর মধ্যে ৭৪টি হিমাগারে সংরণ করা প্রায় ৫ লাখ ৮০ হাজার টন। পাইকারি বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে সাড়ে ১০ টাকায়।

 

অথচ সব খরচ মিলিয়ে কেজি প্রতি খরচ হয়েছে ১৮ থেকে ১৯ টাকা। অর্থাৎ পাইকারি পর্যায়ে কেজি প্রতি কৃষকদের লোকসান ৭ থেকে ৯ টাকা। বস্তাপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়ে ৪শ থেকে সাড়ে ৪শ টাকা।

আর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে , যদি ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্যের সঙ্গে আলুকে অন্তর্ভুক্ত করা যায় এবং ভ্রাম্যমাণ আদলতের মাধ্যমে বাজার মনিটরিং করা হয় তাহলে কিছুটা সুফল পাবে কৃষক। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য প্রশাসনে সহায়তার দাবি কৃষকদের।

NEWS24.TV / কামরুল