রাজধানীর সদরঘাটে পন্টুনে বাঁধা দুই লঞ্চের মাঝে অন্য এক লঞ্চের ধাক্কায় দড়ি ছিঁড়ে পাঁচ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। তাদের ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদের দিন বেলা ৩ টায় সদরঘাট ১১ নম্বর পল্টুনের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
এই ঘটনায় এমভি ফারহানের দুই মাস্টার জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আটক করেছে বিআইডব্লিউটিএ।নিহতদের মধ্যে একজন নারী, ৩ জন পুরুষ এবং এক শিশু রয়েছে। নিহতরা হলেন, নবিউর (১৯), বেল্লাল (২৫), মাইশা (১৩), মুক্তা (২৬) এবং রিপন হাওলাদার (৩৮)।
ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, এমভি তাশরিফ-৪ ও এমভি পূবালী-১ নামের দুটি লঞ্চ দড়ি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল।
তবে, এমভি ফারহান ৬ এর কর্মকর্তাদের দাবি ফারহানের দোষে তাশরিফের রশি ছেড়েনি।
ফায়ার সার্ভিস জানায় তারা তাৎক্ষণিক উদ্ধার কাজে অংশ নেন।
এদিকে ফারহান ও তাশরিফ লঞ্চের ৫ জন আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে। নৌপুলিশ প্রধান জানান, পুরো ঘটনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানায় বিআইডব্লিউটিএ। পাশাপাশি মরদেহ নিয়ে যেতে নিহতদের পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ।
news24bd.tv/SC