পদ্ম আর শাপলার বড় রাজ্য কুড়িগ্রামের রাজারহাট ও রৌমারী উপজেলায়। বড় এলাকাজুড়ে বিলের পানিতে ফোটা ফুল, আনাগোনা বাড়িয়েছে পর্যটকদের।
দরিদ্র পিড়িত কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাপলা ফুল আয়েরও একটি উৎস। তবে প্রকৃতিক দুর্যোগ ও দূষণে বিলের আয়তন ছোট হচ্ছে।
এজন্য সরকারিভাবে সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।আরও পড়ুন: দীপিকা হয়েছেন সেরা সুন্দরী
কুড়িগ্রামের রাজাহাট উপজেলায় প্রায় ৫শ একর জমিতে চাকিরপশার বিল। দিগন্ত বিস্তৃত বিলে এখন শুধু শাপলা আর পদ্মের রাজত্ব।
সবুজ পাতায় ছেয়ে গেছে প্রায় পুরো এলাকা।
প্রায় একই রকম বিল রয়েছে ব্রহ্মপুত্রের তীর ঘেষা সীমান্তবর্তী উপজেলা রৌমারিতেও। সদর ইউনিয়নের নীলেরকুঠি গ্রামে ১৫ একর জমিতে এর অবস্থান। শাপলা আর লাল পদ্মে ভরে গেছে পুরো জলাশয়। এখানেও দর্শনার্থীরা আসেন ব্রহ্মপুত্র পাড়ি দিয়ে।
গবাদি পশুর খাবার হিসেবে পদ্ম পাতার চাহিদা রয়েছে স্থানীয়দের কাছে। বর্ষায় শাপলা বিক্রি করেও সংসারের খরচ জোগান অনেকে।
এছাড়া ভ্রমণকারিদের কাছ থেকেও বাড়তি আয় হয় এলাকাবাসীর। তাই বিল সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন কুড়িগ্রামবাসী।
রৌমারির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিল এলাকাকে পর্যটন উপযোগি করতে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
এরোমেটিক গুনাগুণের জন্য প্রসাধনী শিল্পে পদ্মের ব্যবহার রয়েছে। এছাড়া ডায়াবেটিক আর স্থুলতা নিয়ন্ত্রণেও এই ফুল ব্যবহার হয় অনেক জায়গায়।
news24bd.tv কামরুল