যশোরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান কৃষিপণ্য বোরো ও আমন ধান। বেশির ভাগ জমির ধান পাকতে শুরু করেছে। কষ্টে ফলানো সোনার ফসল ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা।
আরও পড়ুন: জিএসপি সুবিধা নিয়ে আশাবাদী নন পোশাক ব্যবসায়ীরা
হেমন্ত মানেই হিম হিম কুয়াশা।
আর এই কুয়াশার চাদর ভেদ করে উকি দিচ্ছে সকালের সোনারোদ। শিশিরের ভারে হেলে পড়ছে ধানের শিষ।হেমন্তেন মৃদু বাতাসে দোলা খাচ্ছে ফসলের মাঠ। সাথে সাথে কৃষকের স্বপ্নও ঝিলিক দিচ্ছে।
তাই স্বপ্নের ফসল ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষাণ-কৃষাণি।
কৃষি বিভাগের হিসাব মতে চলতি বছর এ অঞ্চলের আমনের আবাদ হয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ১২৫ শ’ হেক্টর । যা লক্ষমাত্রার চেয়েও সাড়ে ৫ হাজার হেক্টর বেশি।
তবে সার, শ্রমিকের দাম বৃদ্ধি হওয়ার কারণে ধানের ন্যায্য বাজার দর নিয়ে শঙ্কার কথা জানালেন কৃষকেরা।
প্রতিকূল আবহাওয়া সত্বেও এবছর রেকর্ড পরিমান ধানের উৎপাদন হয়েছে।
ধানের দামও ভাল হবে বলে আশা কৃষি কর্মকর্তার।
সরকার চাষিদের উৎপাদন খরচের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ধানের সঠিক দাম নিশ্চিত করবে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের।
news24bd.tv তুষার