আলোচিত বসুরহাট পৌর নির্বাচনকে ঘিরে নজিরবিহীন নিরাপত্তা নিয়েছে জেলা প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে হতে যাওয়া, শনিবারের এই নির্বাচনে, ৯টি কেন্দ্রের জন্য থাকবেন ৯ জন ম্যাজিস্ট্রেট। সাথে ৪ প্লাটুন বিজিবি ও পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য।
নোয়াখালী জেলার বসুরহাট পৌরসভা।
বাকযুদ্ধ আর নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে কঠোর সমালোচনার কারণে, আলোচনার তুঙ্গে। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক প্রচারণার শেষ দিনেও, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র প্রার্থীরা ব্যপক গণসংযোগ করেছেন।তবে, কর্মীসভা কিংবা গণমাধ্যমের একান্ত সাক্ষাৎকার, সবজায়গাতেই, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের চূড়ান্ত সমালোচক ছিলেন, আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী, আবদুল কাদের মির্জা।
সমালোচনার জবাবে নোয়াখালী পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, অভিযোগ ভিত্তিহীন।
মির্জা কাদেরের অভিযোগের আরেক লক্ষ্যবস্তু ছিলেন নোয়াখালির জেলা প্রশাসন। পাল্টা উত্তরে, জেলা প্রশাসক নিরপেক্ষ নির্বাচনের সর্বোচ্চ অঙ্গীকার করেন।
প্রথমবারের মতো, ইভিএমে হতে যাওয়া বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে, মোট ভোটার, ২১ হাজার। জাতীয় নির্বাচনের উত্তাপ এনে দেওয়া এই পৌর এলাকার স্থানীয় জন প্রতিনিধি আসে ১৯৯০ সাল থেকেই।
news24bd.tv তৌহিদ