কোনভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না ভোজ্যতেলের দাম। একমাসে কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা। এজন্য আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব আর সিন্ডিকেটের কারসাজিকে দায়ী করছেন পাইকারী ব্যবসায়ীরা।
আর ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজার তদারকির অভাবে অস্বাভাবিক তেলের দাম।
বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে তেলের আমদানি বাড়ানো ও মজুদের পাশাপাশি বাজার নজরদারির কথা বলছেন ক্যাব সভাপতিও।গেল সেপ্টেম্বরে প্রতি কেজি খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা। এখন এই তেল বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। একই অবস্থা পাম তেলের ক্ষেত্রেও।
কাশ্মির হবে স্বাধীন: ইমরান খান
তেলের এ বাড়তি দামের পেছনের কারণ বলা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়া। বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ার অন্যতম কারণ, চীন বিপুল পরিমাণ সয়াবিন কিনেছে। এছাড়া করোনাতো আছেই। আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও আমেরিকায়ও তেলের সরবরাহ কমে গেছে।
আমদানি সঙ্কট ছাড়াও ভ্যাট বেশি হওয়ায় সাধারণ ভোক্তাদের কাছে চাইলেও কম মূল্যে এ পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না, বলছেন ব্যবসায়ীরা।
অনেকে আবার সিন্ডিকেটের কারসাজিকেও দুষছেন। আর ক্রেতারা বলছেন, নিত্যপণ্য তেলের দামের এ উর্ধ্বমুখির জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নজরদারির অভাব। অবশ্য, আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব মনে করেন ক্যাব সভাপতিও। তবে তিনি আমদানি মজুদে বিশেষ গুরুত্ব দেন।
ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধিতে সরকারের মনিটরিং বিভাগকে তৎপরও হতে বললেন ক্যাব সভাপতি।
news24bd.tvআয়শা