আমাদের মাঝে অনেকেই হাতে একজিমায় ভুগছেন এবং চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হচ্ছেন কিন্তু চিকিৎসায় কেউ কেউ আরোগ্য লাভ করলে হয়তো সবাই সুফল পাচ্ছেন না। তাই এ ব্যাপারে কিছুটা আলোকপাত করা প্রয়োজন। তবে এটা অতি সাধারণ সমস্যা, যার ফলে রোগীকে অত্যন্ত অস্বস্তিকর ও বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। কারণ হাতে একজিমার কারণে রোগীরা দৈনন্দিন কাজকর্মে বাধাগ্রস্ত হন।
একজিমা ত্বকের যে কোনো জায়গায় হতে পারে। এদের মধ্যে হাতের একজিমা প্রধান, যারা খুব পানি ঘাটেন, অনবরত সাবান বা সোডা জাতীয় জিনিসের সংস্পর্শে আসেন সেসব মহিলার হাতে একজিমা হতে পারে। দীর্ঘদিনের একজিমা সারাতে রোগীকে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হয়।লক্ষণ : রোগের শুরুতে আঙ্গুল লাল ও শুকনো হয়ে ফেটে ফেটে যায়, হাতের চামড়া থেকে ফোসকা উঠে।
খাবার থেকে একজিমা : আদা, পেঁয়াজ, টমেটো, গাজর, ডুমুর, কুমড়ো, বেগুন, পেপে থেকেও এ সমস্যা হতে পারে। খাবারের প্রোটিন জাতীয় অংশ প্রায়ই অ্যালার্জির সৃষ্টি করে। যেমন- আলু, গম, চিংড়ি, কাঁকড়া প্রভৃতি। প্লাস্টিক ও নিকেল জাতীয় ধাতব জিনিসের সংস্পর্শ থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে।
শাপলাচত্বর থেকে প্রিজনভ্যানে ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলাম
ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর পর তার স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করলো ভাসুর!
উত্তাপের মধ্যে শাহরুখের পাশাপাশি সাকিব!
এবার পুলিশভ্যানে বসেই লাইভে ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল (ভিডিও)
একজিমা চিকিৎসা : এ রোগ দীর্ঘমেয়াদে হয়। যেসব কারণে এ রোগ হয় তা থেকে দূরে থাকাই কাম্য, তবে অনেক সময় এটি সম্ভব হয় না। তবে সুচিকিৎসায় এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এ জন্য ক্রনিক বা দীর্ঘদিনের একজিমা সারাতে রোগীকে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হয়। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা নেওয়া উত্তম।
রোগীর জন্য কিছু পরামর্শ :
(১) যদ্দুর সম্ভব কম হাত ধোবেন। উত্তম হয় সাবান বর্জন করতে পারলে এবং হাত সাধারণভাবে কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে ধোবেন।
(২) মাথায় শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হলে হাতে গ্লাভস ব্যবহার করবেন অথবা অন্য কাউকে দিয়ে শ্যাম্পু মাখাবেন।
(৩) গৃহস্থালী পরিষ্কার ও ডিটারজেন্ট সরাসরি হাতে ধরবেন না। সুতী, প্লাস্টিক অথবা রাবার গ্লাভস পরে গৃহস্থালী কাজ করবেন।
news24bd.tv/আলী