অভিজ্ঞতার অভাব আর তথ্যবিভ্রাটের কারণে অনলাইনে টীকা নেয়ার আবেদনের রেজিষ্ট্রেশন করতে ভোগান্তিতে পড়ছেন অনেক প্রবাসী। রোববার ঢাকাসহ দেশের ৫৪টি সেন্টারে আসা বেশিরভাগই বুঝতে পারেননি নিবন্ধন প্রক্রিয়া। কেউ কেউ আসছেন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়াই। এদিকে, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় বলছে পুরো নিবন্ধনপ্রক্রিয়া শেষ হলেই টীকাদানের পরবর্তী ধাপ শুরু করবেন তারা।
সার্ভার জটিলতা কাটিয়ে এখন অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে প্রবাসী কর্মীদের অনলাইনে টিকার আবেদনের রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া। রোববার ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, প্রবাসী কর্মীরা টিকা নিতে নিবন্ধন করছেন।
তবে এখনও জটিলতা কাটেনি তাদের। অনলাইনে আবেদনের অভিজ্ঞতা না থাকায় এবং সঠিক তথ্য না জানার কারণে বিভ্রান্তিতে রয়েছেন অনেকেই।
রোববার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চলে কুয়েত ও সৌদি প্রবাসীদের টিকা আবেদনের নিবন্ধন।
আবেদন সম্পন্ন হওয়ার পরই সুরক্ষা অ্যাপে করতে পারবেন চুড়ান্ত টিকা রেজিষ্ট্রেশন। তবে কবে নাগাদ টীকা নিতে পারবেন- তা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন অনেকেই।
টীকা পাওয়ার পর দ্রুততম সময়ে সার্টিফিকেট দেয়ারও দাবি জানান, কর্মস্থলে ফিরতে চাওয়া প্রবাসীরা।
আরও পড়ুন
কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ পশু
দেশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট এর দাপট
দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে: তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা
news24bd.tv/এমিজান্নাত