বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের কৃষক। প্রতি বছরই পোকামাকড়ের আক্রমণ ও আগাম বন্যা নিয়ে বোরো মৌসুমে শঙ্কিত থাকেন হাওরের চাষিরা।
চলতি বছর হাওরের পানি দ্রুত নেমে যাওয়ায় আবাদের প্রস্তুতি নিয়ে খুশি তারা। তবে, ধানের ন্যায্য মূল্য পাবে কিনা তা নিয়ে রয়েছে শঙ্কায়।
আর আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে, এবছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক ফলনের আশা করছে কৃষি বিভাগ।হাওরে বোরো ধানের বীজতলা এখন সবুজে সবুজে একাকার। কিশোরগঞ্জের ১ হাজার ৪৭০ বর্গকিলোমিটার হাওরাঞ্চলে চলছে বোরো আবাদের প্রস্তুতি। এ অঞ্চলের কৃষকরা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন বীজতলার পরিচর্যায়।
প্রতি বছরই পোকামাকড়ের আক্রমণ ও আগাম বন্যা নিয়ে বোরো মৌসুমে শঙ্কিত থাকেন হাওরের চাষিরা। চলতি বছর হাওরের পানি দ্রুত নেমে যাওয়ায় আবাদের প্রস্তুতি নিয়ে খুশি তারা। তবে, ধানের ন্যায্য মূল্য নিয়ে রয়েছেন শঙ্কায়।
আরও পড়ুন:
চট্টগ্রামেও হাফ ভাড়া নেওয়ার ঘোষণা
লকডাউন দেয়ার বিষয়ে যা জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
হাওরাঞ্চলের চাষিদের বোরো ধানের বীজতলা তৈরির বিভিন্ন পরামর্শসহ পাশে থাকার কথা জানালেন জেলার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা।
চলতি বছর জেলায় ১ লক্ষ ৬৪ হাজার চারশত পঁচাশি হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
news24bd.tv নাজিম