ঘুমের মধ্যে কথা বলা (সোমনিলোকুই) একটি সাধারণ ঘটনা, যা বিভিন্ন কারণের জন্য হতে পারে। এটি সাধারণত কোনো রোগের লক্ষণ নয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি অন্য কোনো ঘুমের ব্যাধি বা রোগের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। ঘুম সাধারণত দুই ধরনের হয়REM (Rapid Eye Movement) এবং NREM (Non-Rapid Eye Movement)। ঘুমের মধ্যে কথা বলা সাধারণত NREM-এর গভীর পর্যায়ে ঘটে, যখন মস্তিষ্ক বিশ্রামে থাকলেও শরীর একরকম উত্তেজনার মধ্যে থাকে। ঘুমের মধ্যে চিৎকার বা কথা বলার কারণ কী ঘুমের মধ্যে চিৎকার বা কথা বলার প্রধান কারণগুলো হলো *চরম মানসিক চাপ বা ট্রমা *নিদ্রাহীনতা বা ঘুমের ঘাটতি *জ্বর বা অসুস্থতা (বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে) *অ্যালকোহল বা ঘুমের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া *স্লিপ অ্যাপনিয়া বা শ্বাসকষ্টজনিত ঘুমের ব্যাধি এ ছাড়া অনেক সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যেও একই সমস্যা থাকে। এটি কতটা বিপজ্জনক যখন কেউ ঘুমের মধ্যে...
ঘুমের মধ্যে কথা বলা যেসব কঠিন রোগের লক্ষণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

নরমাল ডেলিভারি চাইলে যা করবেন
ডা. উম্মুল নুসরাত জাহান
অনলাইন ডেস্ক

প্রত্যেক মেয়েরই ইচ্ছা থাকে নরমাল ডেলিভারির। কীভাবে নরমাল ডেলিভারি করা যায় এ নিয়েই আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন। ১) শরীরের স্বাভাবিক ওজন:নরমাল ডেলিভারির প্রস্তুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো ওজন স্বাভাবিক রাখা। একটি স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল মেনটেইন করতে হবে, যাতে শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকে। ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা বেশি হলে নরমাল ডেলিভারি সম্ভাবনা কমে যায় এবং ডেলিভারির সময় বিভিন্ন ধরনের জটিলতা হতে পারে। ২) প্রেশার ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা:যাদের প্রেগন্যান্সির আগ থেকেই বিভিন্ন ধরনের মেডিকেল সমস্যা যেমন- প্রেশার বা ডায়াবেটিস আছে তাদের নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শে চলতে হবে, যাতে গর্ভাবস্থায় এ সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণে থাকে। ৩) সিজারের পরও নরমাল ডেলিভারি করা যায়:যাদের একবার সিজার হয়েছে তারাও পরবর্তীতে নরমাল ডেলিভারির চেষ্টা করতে পারেন। তবে এটি...
মনে সারাক্ষণ নেতিবাচক চিন্তা আসে? যে ভিটামিনের অভাবে হয় এমন
অনলাইন ডেস্ক

সবসময় মনের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব না। মাঝেমধ্যে নিজের ইচ্ছাতেই চলে মন। হয়তো আপনি ভাবছেন নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তিকে মন থেকে মুছে ফেলবেন। যদিও বারবার মন তার স্মৃতি হাতড়ে বেড়ায়। বেপরোয়া মন অনেকসময় নেতিবাচক চিন্তাও মাথায় আনে। হয়তো একজন ব্যক্তি ভালো মানুষ হিসেবে পরিচিত। কিন্তু হঠাৎ করে তার মনে অশ্লীল সব চিন্তা ঘুরপাক খায়। এমনটা কিন্তু মোটেও স্বাভাবিক নয়। এমন লক্ষণ মন আর শরীর দুইয়ের জন্যই ক্ষতিকর। কিন্তু কেন এমনটা হয়? কেন মনে খারাপ চিন্তা আসে? আপনি জানলে অবাক হবেন, মনে নোংরা চিন্তাভাবনা আসার পেছনে একটি বড় কারণ হলো ভিটামিনের অভাব। হ্যাঁ, দুটি নির্দিষ্ট ভিটামিনের ঘাটতি হলে মানুষের মনে নোংরা চিন্তাভাবনার উদয় হয়। মাথায় সারাক্ষণ নেতিবাচকতা বিরাজ করে। আরও পড়ুন যে ভিটামিন আপনার পুরুষত্ব বাড়াবে ০১ মে, ২০২৫ ভিটামিন বি১২ আর ভিটামিন ডি এর...
যে ভিটামিনের অভাবে মাথা থেকে কিছুতেই খুশকি যায় না
অনলাইন ডেস্ক

মাথার খুশকি দীর্ঘদিন ধরে ভোগাচ্ছেশ্যাম্পু বদল, ঘরোয়া প্যাক, নানারকম চিকিৎসা পদ্ধতি সবই হয়তো আপনি করে ফেলেছেন। তবু সমাধান মিলছে না? এর পেছনে কারণ হতে পারে শরীরে একটি নির্দিষ্ট ভিটামিনের ঘাটতি। চিকিৎসকদের মতে, মাথার খুশকির অন্যতম কারণ হতে পারে ভিটামিন বি৭যা বায়োটিন নামে বেশি পরিচিতএর ঘাটতি। এই ভিটামিন চুল, ত্বক ও নখের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বায়োটিনের অভাবে মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, যার ফলে চুলকানি ও খুশকির মতো সমস্যা বাড়ে। চিকিৎসকদের মতে, খুশকির চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ক্ষেত্রে বাইরের যত্নের পাশাপাশি শরীরের ভেতরের পুষ্টিগত ঘাটতি থেকেও সমস্যা থেকে যাচ্ছে। বিশেষ করে যাদের খাবারে প্রয়োজনীয় পরিমাণে বায়োটিন থাকে না, তাদের ক্ষেত্রে খুশকি দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যায়। আরও পড়ুন যে ভিটামিনের অভাবে হাতের তালু অনবরত ঘামতে থাকে ০৪...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর