অতিরিক্ত ইউরেনিয়াম মজুত করতে শুরু করেছে ইরান। গত সোমবার থেকেই ২০ শতাংশ ইউরেনিয়াম মজুদ শুরু করা হয়।
সরকারি মুখপাত্র আলি রাবেই জানিয়েছেন, ইরানের কোয়াম নগরীতে পাহাড়ের গভীরে মাটির নিচে ফর্দো পরমাণু স্থাপনায় এরই মধ্যে সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এর ফলে পরমাণু অস্ত্র তৈরিতে আর কোনো বাধা থাকল না ইরানের।
এই ঘটনা আমেরিকাকে আরো চাপে ফেলবে।ট্রাম্পের হুমকির জবাব দিলেন জর্জিয়ার শীর্ষ নির্বাচন কর্মকর্তা
সোলাইমানি হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে স্পিকারের চিঠি
এর আগেও একবার ইরান এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে ২০১৫ সালে আমেরিকার সাথে পরমাণু চুক্তির পর ইউরেনিয়াম মজুদ বন্ধ থাকে। ২০১৮ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প এই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেন এবং একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।
কিন্তু ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি ইরানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি জেনারেল কাসেম সোলেইমানিকে হত্যার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ইরানের সম্পর্ক উদ্বেগজনক হতে থাকে। শুরু থেকেই এই ঘটনায় আমেরিকা ও ইসরায়েলের দিকে অভিযোগ তোলে ইরান।
সম্প্রতি স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান ব্যবহার করে হত্যা করা হয় ইরানের এক পরমাণু বিজ্ঞানীকে।
এর কিছুদিনের মধ্যেই ইরানের পার্লামেন্ট একটি নতুন আইন করে। যেখানে বলা হয়, ইরান এবার ২০ শতাংশ ইউরেনিয়াম মজুত করতে পারবে। জাতিসংঘের কোন সংস্থাকে পরমাণু এই কেন্দ্র দেখতে দেওয়া হবে না।
news24bd.tv নকিব হাসান