বাংলাদেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের প্রতিবাদে গত ২৮ মার্চ সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দিয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। ওই দিন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে হেফাজতে ইসলাম, পুলিশ ও আওয়ামী লীগের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে সিরাজদিখান থানার ওসি এস এম জালাল উদ্দিন, হেফাজত ইসলামের নায়েবে আমির ও মধুপুর পীর আবদুল হামিদ, সিরাজদিখান থানার এসআই সেকেন্দার আলী ও রাজু আহমেদসহ শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। সংঘর্ষের এ ঘটনায় ৬১৫ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) রাতে সিরাজদিখান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রিমন হোসাইন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
সিরাজদিখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কামরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, মামলার সব আসামি হেফাজতের নেতা-কর্মী। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ঘটনার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা না থাকায় তাদের আসামি করা হয়নি।
বিতর্ক এড়াতে মামলায় হেফাজতের উর্ধ্বতন কারো নাম দেয়া হয়নি: আইজিপি
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রন করতে ব্যর্থ হওয়ায় বরখাস্ত
আসন যদি ৫০ ভাগ কমে, ভাড়া কেন ৬০ শতাংশ বাড়বে?
করোনা আক্রান্ত হয়ে তরুণ ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু
তিনি আরও জানান, পুলিশের কাজে বাধা ও হামলার অভিযোগে ১৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এই মামলায় গতকাল রাতে ৮ মাদ্রাসাছাত্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
news24bd.tv নাজিম
