বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জয় ‘৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর । কিন্তু সেই যুদ্ধের শুরুতে কি তা জানা ছিল??!! অজানা সেই গন্তব্য…. বাংলাদেশের ওপর অতর্কিত পাকি আক্রমণের খবর বিশ্বকে জানিয়েছিলেন তিনি। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেই খবর জানাতেন পৃথিবীতে…..
মোটা দাগে বাংলাদেশে নতুন ধাঁচের সাংবাদিকতা সৃস্টি করেছিলেন ‘একুশে’র মাধ্যমে। যমুনা টেলিভিশনের সংবাদ আর অনুষ্ঠান পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নেও ছিলেন নিখুঁত কারিগর।
সেই সব মোটা দাগের কথা নাই বলি।আমার কাছে অনেক কিছুর মধ্যে বাংলাদেশ ও এর মানুষের প্রতি তার ভালবাসা বিশেষ ভাবে মনে পড়ে.. একুশে টিভি’র ‘দেশজুড়ে’ কিভাবে তিনি চিন্তা করলেন কিংবা যমুনা টেলিভিশনে ‘কেন?’ …. এছাড়াও অসংখ্য…. অনুষ্ঠান গুলোর শিরোনাম গুলোও অধিকাংশ তার মাথা থেকে এসেছে..!!!!
আরও পড়ুন:
যেভাবে উদ্ধার হলো পরিকল্পনামন্ত্রীর আইফোন
কোরবানির পশু জবাইয়ের নিয়ম ও দোয়া
বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ২৫ কিলোমিটার যানজট
অথচ এক মানুষকে বাংলাদেশে নিরবিচ্ছিন্ন কাজ করতে দেয়া হয় নি। ২০০২-এ তাঁকে তাড়িয়ে দেয় বিএনপি জোট সরকার। ২০১৫ সালে তিনি চলে যান যমুনা টেলিভিশন মালিকের অসম্মান আর উদাসিনতায়…
আজ তিনি নিজেই চলে গেলেন সবাইকে ছেড়ে…… বিদায় সায়মন
লেখাটি এস এম বাবু-এর ফেসবুক থেকে নেওয়া।
news24bd.tv/আলী