মহামারির মাঝেই টোকিও অলিম্পিকের জমকালো উদ্বোধন

Other

সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে, করোনার চোখ রাঙানিকে পাশ কাটিয়ে উদ্বোধন হলো বিগেস্ট শো অন দ্য আর্থ অলিম্পিক গেমস। টোকিওর অলিম্পিক ভিলেজে উদ্বোধনী আয়োজনে জমকালো আলোকসজ্জা আর নিজেদের ঐতিহ্যকে ফুঁটিয়ে তুলতে কমতি রাখেনি আয়োজক জাপান। দর্শকশুন্য গ্যালারিতেও আয়োজনের জাকজমকে ভাটা পড়েনি একটুও। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্ব অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান থামস বাক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জাপানের বর্তমান রাজা নারুহিতো।

এবারের অলিম্পিকে ৪টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ।  

অপেক্ষার হয়েছে অবসান। টোকিওর অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পর্দা উঠলো বিগেস্ট শো অন দ্য আর্থের।

জমকালো আয়োজনে গ্যালারি ছিলো দর্শকশুন্য।

করোনার চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে উদ্বোধনের আলোকসজ্জাই বলে দিচ্ছে আয়োজনের সফলতার দ্বারপ্রান্তে জাপান।

বিশ্ব অলিম্পিকের সর্বোচ্চ কর্তা থমাস বাক ছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষন ছিলো জাপানের বর্তমান রাজা নারুহিতোর উপস্থিতি। এরপর জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে উত্তোলন করা হয় জাপানের জাতীয় পতাকা।

আয়োজনে নিজেদের ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির ধারা তুলে ধরে জাপান। ছিলো নতুন জাপান বিনির্মানের গল্প। সমৃদ্ধ্যশালী এক দেশ গড়তে জনগনের পরিশ্রমের গল্পই যেনো ফুটে ওঠে শিল্পিদের পারফর্মেন্সে।

২০৬ দেশের ১১ হাজার অ্যাথলিট। একে একে নিজেদের পরিচয় ফুটিয়ে তোলে প্রতিটি দেশ। সেফ দ্য মিশনের সঙ্গে প্রতিটি দেশের পতাকা বহনকরী অ্যাথলিটরা সারি বেধে আসেন মূল স্টেডিয়ামে।

করোনা বাস্তবতায় দল পরিচিতিপর্বে প্রতিটি দলের মোট ৬ জন কর্মকর্তা উপস্থিত থাকার বাধ্যবাধতা রেখেছে অলিম্পিক কমিটি। আর এ কারণে বাংলাদেশের ১৮ সমস্যের দলের মধ্যে অ্যাথলিট ও কর্মকর্তা মিলিয়ে মোট ৯ জন প্রবেশ করেন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভেন্যুতে। বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন সাঁতারু আরিফুল ইসলাম।

এবারের আসরে ৪ ইভেন্টে মোট ৬জন অ্যাথলিট লাল সবুজের প্রতিনিধিত্ব করছে। ২৩ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ৮ আগস্ট পর‌্যন্ত চলবে অলিম্পিকের এবারের আসর।

news24bd.tv/আলী