করোনাকালে কর্মহীনতা, অসচেতনতা, অনিশ্চয়তাসহ নানা কারণে বাল্যবিয়ে বেড়েছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। অগনিত নারী শিক্ষার্থীনী আর ফিরছে না শিক্ষাঙ্গনেও। এই শিক্ষার্থীদের তাই শিক্ষাঙ্গনে ফিরিয়ে আনার আহবান সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে পরিবার, সমাজ, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সম্মিলিতভাবে কাজ করলেই এ সমস্যার সমাধান সম্ভব।
মেয়ে বড় হলে যৌতুক বেশি লাগতে পারে। কন্যা বেশি পড়লে শিক্ষিত ছেলে পাওয়া কঠিন হবে। মেয়েরা তো অন্য বাড়িতেই চলে যাবে, এত পড়িয়ে লাভ কি ? এমন নানা অজুহাতে মেয়েদের বাল্যবিয়ে দেন অভিভাবকেরা। প্রচলিত এই বাস্তবতার সাথে করোনা কালে যুক্ত হয়েছে নতুন সমস্যা।
বেসরকারি সংস্থা বলছে, করোনাকালে বরগুনায় বাল্যবিয়ের সংখ্যা সবোচ্চ। এক হাজার ৫১২টি। দ্বিতীয় অবস্থানে কুড়িগ্রাম। এক হাজার ২৭২টি বাল্যবিয়ে হয়েছে এই জেলায়। তৃতীয় নীলফামারী, চতুর্থ লক্ষ্মীপুর এবং পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে কুষ্টিয়া জেলা।
আরও পড়ুন:
নিবন্ধন নেই, তবুও বন্ধ হচ্ছে না যেসব হ্যান্ডসেট
বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করল সরকার
ভেসে আসা তিমির ওজন ৩০ হাজার কেজি, দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট
বিএনপির স্ট্যান্ডবাজি ডিপ ফ্রিজে: ওবায়দুল কাদের
ঢাবি’র ভর্তি পরীক্ষা বাকৃবিতে অনুষ্ঠিত
চিৎকার বন্ধ করতে সন্তানের গলায় ছুরি, মাকে ধর্ষণ
গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চায় ইউরোপীয় বাংলাদেশ ফোরাম
ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ি, বাল্যবিবাহের হার বেশি, বিশ্বের এমন ১০টি দেশের একটি বাংলাদেশ। অন্যদিকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে বাল্যবিবাহের হার সবচেয়ে বেশি।
news24bd.tv/আলী