আয়াতুল কুরসির যত ফজিলত

সংগৃহীত ছবি

আয়াতুল কুরসির যত ফজিলত

অনলাইন ডেস্ক

আয়াতুল কুরসির রয়েছে নানা ফজিলত। নবী কারিম (সা.) এর কথায় সাহাবী আবু উমামা (রা.) বর্ণনা করেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ‘আয়াতুল কুরসি’ পাঠ করবে, সে ব্যক্তির জন্য তার মৃত্যু ছাড়া আর অন্য কিছু জান্নাত প্রবেশের পথে বাধা হবে না।

উবাই ইবনু কা’ব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন- হে আবুল মুনযির! তোমার কাছে আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ? আমি বললাম, আল্লাহ ও তার রসুলই অধিক জ্ঞাত। তিনি আবার বলেন, হে আবুল মুনযির! তোমার কাছে আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ?

রসুল (সা.) বলেন, 'আমি বললাম, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম’ (আয়াতুল কুরসি)।

তখন তিনি আমার বুকে (হালকা) আঘাত করে বলেন, হে আবুল মুনযির! তোমার জ্ঞান আনন্দদায়ক হোক। ' (সুনানে আবু দাউদ-১৪৬০)।

আবু হুরাইরা (রা.) আয়াতুল কুরসির বিষয়ে চমৎকার এক হাদিস বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন- প্রতিটি বস্তুরই চূড়া আছে।

কুরআনের উঁচু চূড়া হলো সূরা আল-বাকারা। এতে এমন একটি আয়াত আছে যা কুরআনের আয়াতগুলোর প্রধান। তা হলো আয়াতুল কুরসি। (জামে আত-তিরমিজি-২৮৭৮)।

news24bd.tv/FA

এই রকম আরও টপিক