গাইবান্ধা জেলার উপর দিয়ে বয়ে গেছে তিস্তা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, করতোয়াসহ ছোট-বড় ১৬টি নদী। সদরের সাথে চরাঞ্চলের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নৌকা। এছাড়া অন্যান্য জেলার সাথেও রয়েছে নৌ যোগাযোগ। চরাঞ্চলে আগুন নেভাতে যাওয়ার জন্যও নেই স্পিডবোট।
নদী পাড়ের বাসিন্দারা জানান, প্রতিবছর এসব নৌপথে দুর্ঘটনায় ক্ষতি হয় জানমালের। জেলায় পাঁচটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন থাকলেও কোনটিতেই ডুবুরি নেই। ফলে দুর্ঘটনায় উদ্ধার তৎপরতা চালাতে ডুবুরি দল আসে রংপুর থেকে। এতে দুর্ঘটনায় জানমালের ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে যায়।
ডুবুরি এবং স্পিডবোট না থাকায় উদ্ধার অভিযানে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় জানিয়ে গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স উপ-সহকারী পরিচালক আমিরুল ইসলাম বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে।
গাইবান্ধায় গত ৫ বছরে ছোট-বড় দুইশতাধিক নৌকা ডুবির ঘটনায় ঘটেছে। এতে প্রাণহানি ঘটেছে ৩৬জনের।
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/তৌহিদ)