ডায়াবেটিস এড়াতে যে ৯টি খাবার খাবেন না

ডায়াবেটিস এড়াতে যে ৯টি খাবার খাবেন না

অনলাইন ডেস্ক

ডায়াবেটিস শব্দটি আমাদের সবার কাছেই বেশ পরিচিত। এমন কোনো পরিবার খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে কোনো ডায়াবেটিসের রোগী নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, ডায়াবেটিস এখন একটি মহামারি রোগ।  

এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা এড়িয়ে গেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব।

আসুন, সেই খাবারগুলো সম্পর্কে জেনে নিই-

আলু

আলুতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় শ্বেতসার ও গ্লাইসেমিক উপাদান। আর গ্লাইসেমিক উপাদান ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতে আলু না খাওয়াই উত্তম।

ভুট্টা

ভুট্টাকে মিষ্টিজাতীয় সবজি বিবেচনা করা হয়।

যদিও এতে ভিটামিন, মিনারেল ও খাদ্যআঁশ রয়েছে, তবে এটি বেশি পরিমাণে খেলে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।

সাদা আটা

উচ্চ প্রক্রিয়াজাত সাদা আটা দ্রুত শক্তি জোগালেও অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাতকরণের ফলে পুষ্টি উপাদান কমে যায়। যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে, তবে সাদা আটা এড়িয়ে চলাই ভালো।

সাদা চাল

সাদা শস্য, যেমন সাদা রুটি ও সাদা পাস্তায় রয়েছে উচ্চমাত্রায় শ্বেতসার। যদিও সব শস্যেই শ্বেতসার রয়েছে, তবু সাদা শস্যে পরিমাণ বেশি। যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের এটি নিয়ন্ত্রণে হোল গ্রেইনস খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।

মাংস

শরীরের বৃদ্ধির জন্য প্রোটিন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তবে গরুর মাংস, ভেড়াসহ উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ডায়াবেটিসের কারণ হতে পারে। এর পরিবর্তে শিম, বাদাম থেকে প্রোটিন গ্রহণ করা যেতে পারে।

ফুল-ফ্যাট ডেইরি

দুগ্ধজাতীয় খাবারে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন। কিন্তু ফুল-ফ্যাট ডেইরি পণ্য গ্লুকোজ লেভেল বাড়িয়ে হৃদরোগের ঝুঁকিও তৈরি করে।


ধানমন্ডিতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে সরকারি কর্মকর্তার মৃত্যু

বিএসএমএমইউতে টিকা নিলেন ডা. জাফরউল্লাহ

ক্ষেপে গেলেন সালমান

প্রতিরাতে মদ পার্টি আয়োজন করত নেহা


ফলের জুস

ডায়াবেটিসের ডায়েটে ফল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফলের জুস গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। যখন ফলের জুস করা হয়, তখন আঁশ চলে যায়। আর জুসের সঙ্গে চিনি যুক্ত করলে তা ভয়াবহ হতে পারে।

এনার্জি ড্রিংকস

অনেক এনার্জি ড্রিংকসে উচ্চমাত্রায় কৃত্রিম মিষ্টদ্রব্য ও ক্যাফেইন থাকে, যা খাওয়ার পর দীর্ঘ সময় ইনসুলিনের মাত্রা বাড়তি থাকতে পারে। তাই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতে এনার্জি ড্রিংকস পান না করাই উত্তম।

শুকনো ফল

কিসমিসসহ শুকনো বেরি উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে এতে প্রাকৃতিক চিনি ও উচ্চ ক্যালোরিও রয়েছে। এ কারণে এগুলো অতি মাত্রায় গ্রহণ করলে গ্লুকোজ লেভেল বাড়িয়ে দিতে পারে।

সূত্র: ভারতের জীবনধারা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই।

news24bd.tv নাজিম