ব্রিটিশ রাজ পরিবারের বর্ণবাদী আচরণ নিয়ে মেগান মার্কেল ও প্রিন্স হারির বক্তব্যের দুইদিন পর প্রতিক্রিয়া জানালো বাকিংহাম প্যালেস। বলা হয়েছে, মেগানের অভিযোগকে গুরুত্বের সাথেই খতিয়ে দেখবে রাজপরিবার।
এদিকে আইনের কারণেই হ্যারি মেগানের পুত্র প্রিন্স হতে পারতোনা বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ রাজকীয় উপাধি বিশেষজ্ঞরা।
ব্রিটিশ রাজবধূ মেগান মার্কেলের বিস্ফোরক বক্তব্যের পরই আলোচনা-সমালোচনার ঝড়।
ইংল্যান্ডের রাজপরিবারে বর্ণবাদের এমন করুণ চিত্র সিংহভাগ মানুষের কাছেই অপ্রত্যাশিত। মেগানের এই মন্তব্যের পর রাজপরিবার থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া আসে, তা দেখতে মুখিয়ে ছিল বিশ্ববাসী। অবশেষে এ ইস্যুতে মুখ খুললো বাকিংহাম প্যালেস।মেগান-হ্যারির সাক্ষাৎকারের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার জরুরি বৈঠক হয় রাজপরিবারে।
তবে গায়ের রং নয়, বরং একটি আইনের জন্যই হ্যারি পুত্র অর্চি একজন যুবরাজ হতে পারতোনা বলেই জানালেন, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের সংবিধান বিশেষজ্ঞ বব ম্যারিস।
কোম্পানীগঞ্জের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: কাদের
দুর্নীতি নিশ্চিহ্ন করতে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেবো: দুদকের নতুন চেয়ারম্যান
আদালতে নির্যাতনের বর্ণনা দিলেন কার্টুনিস্ট কিশোর
নির্যাতনের অভিযোগে মামলার আবেদন কার্টুনিস্ট কিশোরের
১৯১৭ সালে রাজা পঞ্চম জর্জ প্রিন্স ও প্রিন্সেসের উপাধি সীমিত করার জন্য একটি আইন করেছিলেন। যেখানে বলা হয়, বড়ভাই জীবিত থাকাকালীন তার সন্তান ছাড়া ছোটভাইয়ের সন্তান প্রিন্সের উপাধি অধিকার পাবে না। ফলে প্রিন্স উইলিয়ামের তিন সন্তান ছাড়া রানীর অন্য গ্রেট গ্রান্ড চিলড্রেনরা যুবরাজ বা যুবরানী হতে পারবেন না।
চলমান সংকট নিরসনে ভবিষ্যতে কি পদক্ষেপ নেয় ব্রিটিশ রাজপরিবার, সেদিকেই এখন সবার নজর।
news24bd.tv নাজিম