আমি গত বছর আমার জন্মদিনের পরের সপ্তাহে যখন বেশ কিছুদিন হাসপাতালে ছিলাম তখন এক সদাহাস্যময় যুবক রোজ সকাল বিকাল চিকিৎসকের বেশে আমাকে দেখতে আসতো। সাথে আরো কিছু তরুণ মেধাবী চিকিৎসক।
রাউন্ড শেষে আমি বাচ্চা ডাক্তারগুলোর সাথে বসে বসে গল্প করতাম। বক্তৃতা দিতাম বলা যায়।
সে অসাধারণ আত্মবিশ্বাসী এক মানুষ। হাসে, রোগীকে উৎসাহ দেয়। বেঁচে থাকার সাহস জোগায়।
চিকিৎসা সবাই করে।
সে প্রকৃতই চিকিৎসক এবং যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ। পড়াশোনা করে। জুনিয়রদের বেডের পাশেই শেখায়।
আমি তাকে নিয়ে পরে বিস্তারিত লিখব।
শুধু তাই না আমার দেখা ভালো মানুষ চিকিৎসকদের নিয়ে লিখব।
খালেদা জিয়াসহ ফিরোজা বাসভবনের সবাই করোনায় আক্রান্ত, চলছে চিকিৎসা
ভ্যাকসিন নিয়ে পাইলট-কেবিন ক্রুরা ৪৮ ঘণ্টা ফ্লাইটে যেতে পারবেন না
মাদরাসা ও মসজিদ লকডাউনের আওতামুক্ত রাখার দাবি
এই ছেলেটি এতই ভালো যে হাসপাতাল থেকে আমি বাড়ি ফেরার পরে বেশ কিছুদিন রোজ সকাল দশটা থেকে এগারোটার মধ্যে আমার মনে হতো একটু পরে সে আমাকে দেখতে আসবে সকালের রাউন্ডে।
এই ছেলেটির নাম ডা. মহিউদ্দিন।
সে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে কাজ করে। সারাদিন পরিশ্রম করে।
সারাক্ষণ হাসিমুখে থাকে। রোগীর শত কথায় বিরক্ত হয় না।
এই ডাক্তার যে কোনো হাসপাতালের জন্য সম্পদ।
কিছু মানুষের জন্য প্রশংসা কম হয়ে যায়।
ডা. মহি সেরকম একজন।
ধন্যবাদ মহি। একদিন এসে আমাকে দেখে যেও।
আব্দুন নূর তুষার, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।
news24bd.tv তৌহিদ