পুঁজি সঙ্কটে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন যশোরের চামড়া ব্যবসায়ীরা

Other

ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে যশোরের চামড়া ব্যবসায়ীদের বকেয়া রয়েছে ১০ কোটি টাকা। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, গেল চার বছর ধরে নানা অজুহাত দেখিয়ে পাওনা টাকা পরিশোধ করছেন না ট্যানারি মালিকরা।  

এ অবস্থায় পুঁজি সঙ্কটে এবার চামড়া কিনতে পারবে কিনা তা নিয়েই দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন তারা।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সবচেয়ে বড় চামড়ার মোকাম যশোরের রাজারহাট।

এখানে ছোট-বড় মিলে ৩ শতাধিক চামড়ার আড়ৎ রয়েছে। সারা বছরই এ হাটে চামড়া বেচাকেনা হলেও কোরবানীর ঈদের বাজার ধরতে অনেকটা তীর্থের কাকের মতো চেয়ে থাকেন  ব্যবসায়ীরা। তবে গেল চার বছর ধরে পাল্টে গেছে সে চিত্র ।

করোনা মহামারীরা এই সময়েও ট্যানারি মালিকদের কাছে শুধুমাত্র রাজারহাট বাজারের ব্যবসায়ীদের প্রায় ১০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবছরও যদি বকেয়া টাকা না পান তাহলে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন তারা।  

আরও পড়ুনঃ


দ. কোরিয়ার কোন গালিও দেয়া চলবে না উত্তর কোরিয়ায়

তালেবানের হাত থেকে ২৪ জেলা পুনরুদ্ধারের দাবি

কাছাকাছি আসা ঠেকাতে টোকিও অলিম্পিকে বিশেষ ব্যবস্থা

গাবতলী হাটকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, এক ঘণ্টা হাসিল বন্ধ


এ অবস্থায় ট্যানারি মালিকদের টাকা পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির এই নেতা। রাজারহাটে প্রত্যেক্ষ ও পরোক্ষভাবে চামড়ার ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল প্রায় ২ হাজার পরিবার।

news24bd.tv নাজিম