১৯ বছর বয়সী দশম শ্রেণির এক মাদরাসা ছাত্রীকে বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরার তালার একই মাদরাসার শিক্ষক খায়রুল ইসলামের বিরুদ্ধে। খায়রুল ইসলাম মানিকহার দ্বিমুখী দাখিল মাদরাসার কম্পিউটার শিক্ষক ও ওমরপুর গ্রামের মৃত মুসলিম সানার ছেলে।
জানা গেছে, খায়রুল ইসলামের কাছে প্রাইভেট পড়তো ওই ছাত্রী। প্রাইভেট পড়ানোর সুযোগে কায়েক মাস আগে ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেন খায়রুল।
তিনি গত ১১ বছর আগে ওমরপুর এলাকার ওহাব মোড়লের মেয়ে তানিয়াকে বিয়ে করেন।বিয়ের বিষয়ে খায়রুল ইসলাম বলেন, ‘আমার প্রথম স্ত্রীর অনুমতি নিয়েই ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছি। সে দশম শ্রেণিতে পড়লেও তার বয়স ১৯ বছর বলে দাবি করেন তিনি।
ওই ছাত্রীর পিতা বলেন, ‘খায়রুলকে আমি অনেক বিশ্বাস করতাম।
আরও পড়ুন
পাত্র দেখানোর কথা বলে তরুণীকে আটকে রেখে ৩ দিন ধরে লাগাতার ধর্ষণ ঘটকের
চাকরির কথা বলে তরুণীকে হোটেলে নিয়ে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করে নূর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসরের পর্দা উঠছে আজ
রোববার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ থাকবে
মানিকহার দ্বিমুখী দাখিল মাদরাসা সুপার ফজলুর রহমান জানান, আমি লোকমুখে শুনেছি খায়রুল আমাদের মাদরাসার এক ছাত্রীকে বিয়ে করেছে। কিন্তু এ ব্যাপারে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খায়রুল ইসলামের প্রথম স্ত্রীর ভাই আজহারুল ইসলাম জানান, আমার বোনের সঙ্গে ১১ বছর আগে খায়রুলের বিবাহ হয়। সে সময় খায়রুলের কিছুই ছিল না। আমরা টাকা খরচ করে তাকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছি। খায়রুল চাকরি পাওয়ার পর তার প্রতিষ্ঠানের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক করে। এ নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিকবার শালিসও হয়েছে। সম্প্রতি খায়রুল তার প্রতিষ্ঠানের এক শিক্ষার্থীকে বিয়ে করেছে।
news24bd.tv এসএম