দ্রুতই ১৭৭ বিজিপি সদস্যকে প্রত্যাবর্তন করা হবে: বিজিবি ডিজি

দ্রুতই ১৭৭ বিজিপি সদস্যকে প্রত্যাবর্তন করা হবে: বিজিবি ডিজি

নিজস্ব প্রতিবেদক

খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর। পাশের মৈত্রী সেতুর মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে ত্রিপুরা, আসামসহ ভারতের পূর্বাঞ্চলের প্রায় আটটি রাজ্যের। উন্মোচিত হবে অর্থনীতি ও দুই দেশের সংষ্কৃতি বিনিময়ের নতুন দ্বার।

গেলো বছরের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বন্দরের উদ্বোধন করেন।

কথা ছিল পণ্য পরিবহনের আগে শুরু হবে যাত্রী পারাপার, কিন্তু চার মাসেও তা শুরু হয়নি। শুক্রবার এই স্থলবন্দরের সমন্বিত চেকপোস্ট পরিদর্শন করেন বিজিবি মহাপরিচালক।

মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৭৭ জন পলাতক সদস্যকে শিগগির তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন করা হবে বলে জানিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।

বিজিবি মহাপরিচালক জানান, পার্বত্য এলাকা হওয়ায় এই বন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে ভিন্নতর।

আজ শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিজিপি সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।

বিজিবি প্রধান আইসিপি প্রসঙ্গে বলেন, ‘গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করেন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় অংশে আরেকটি আইসিপি উদ্বোধন করেন। আইসিপি চালু হলে বাংলাদেশ ও ভারতের অর্থনীতি অনেক বেশি সমৃদ্ধ হবে। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় অর্থনৈতিক চাকা যেভাবে সচল হয়েছে, সেটি আরো জোরদার হবে এবং ভবিষ্যতে আরো সমৃদ্ধ হবে। ’

দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর থেকে রামগড় স্থলবন্দরটি পাহাড়ি এলাকায় হওয়ায় অবস্থানটি ভিন্ন এমন অবস্থায় নিরাপত্তার বিষয়ের প্রশ্নে ডিজি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে সিকিউরিটির ডাইমেনশন একটু ভিন্ন আঙ্গিকে থাকবে। সে জন্য এখান পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

news24bd.tv/তৌহিদ