জলবায়ু ইস্যুতে চীনের সঙ্গে কাজ করতে আপত্তি নেই যুক্তরাষ্ট্রের

জলবায়ু ইস্যুতে চীনের সঙ্গে কাজ করতে আপত্তি নেই যুক্তরাষ্ট্রের

Other

এ বছরে জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনই হবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার শেষ সুযোগ। বুধবার এমন মন্তব্য করেন বাইডেন প্রশাসনের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি। নয়তো পুরো বিশ্ব হুমকির মুখে পড়বে বলে সতর্ক করেন তিনি।  

এই বছরের নভেম্বরে স্কটল্যান্ডের গ্লাসকোতে অনুষ্ঠিত হবে ২৬তম জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন।

সেখানে উপস্থিত থাকবেন বিশ্বনেতারা। এই সামিটকে ঘিরে এখনি বেশ তৎপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সরকারের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি।

এই ইস্যুতে বিশ্ব নেতাদের এক ছায়াতলে আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। জানান, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা কয়েক বছর ধরেই সতর্ক করে আসছেন।

তাইতো জো বাইডেন মসনদে বসেই যুক্তরাষ্ট্রের প্যারিস জলবায়ুতে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন।


লকডাউনে প্রেম, অবশেষে বডিগার্ডকেই বিয়ে ...

রাতে কলা খেলে ঘুম ভালো হয়

ট্রাম্প ছয় মাস পর বিদায় নিলে বিচারের ফলটা ভিন্ন হতো: বাইডেন

নিজেকে কারিনা কাপুর দাবি করলেন সাবিলা নূর!


আমরা এরই মধ্যে প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছি। চার বছর পিছিয়ে গেলেও পরিবেশের ধকল কাটিয়ে উঠতে নতুন সরকার কাজ শুরু করেছে। মহামারির মতো জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাও বাইডেন সরকারের আরেকটি চ্যালেঞ্জ।  

জন কেরি অভিযোগ করেন, নতুন প্রেসিডেন্ট বুঝলেও বিষয়টি অনুধাবনে ব্যর্থ হন ডোনাল্ড ট্রাম্প। উল্টো যুক্তরাষ্ট্রকে প্যারিস জলবায়ু থেকে সরিয়ে এনেছিলেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় চীনের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ রেখে কাজ করতেও আপত্তি নেই জনকেরির।

চীনের সঙ্গে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আমাদের বিরোধ আছে, সন্দেহ নেই। তবে জলবায়ু সংকট মোকাবিলার মতো বিষয়ে অন্তত তা আমলে নিতে নারাজ বাইডেন প্রশাসন।

বৈশ্বিক উষ্ণতার পরিমাণ কমাতে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি হয়।

news24bd.tv / কামরুল