ঝিনাইদহে মানুষের হাতে হাতে ঘুরছে পলিথিনের ব্যাগ

ঝিনাইদহে মানুষের হাতে হাতে ঘুরছে পলিথিনের ব্যাগ

Other

ঝিনাইদহের ৬টি উপজেলার সর্বত্র মানুষের হাতে হাতে ঘুরছে পলিথিন। এখন বাজারে গেলে ব্যাগ নিয়ে যেতে হয় না। মাছ, মাংস, সবজিসহ সব ধরণের পণ্য বিক্রেতারা পলিথিনের ব্যাগে ভরে দেয়। আর ক্রেতারা বাড়ি এনে পলিথিন যত্রতত্র ফেলছে।

  এত দুষিত হচ্ছে পরিবেশ।

পলিথিন বিক্রি ও ব্যবহার বন্ধে প্রশাসনের তৎপরতা থিতিয়ে গেছে। বেড়ে গেছে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এ পলিথিনের ব্যবহার। পরিবেশবাদীদের দাবি অবিলম্বে পলিথিনের উৎপাদন, বিক্রি ও ব্যবহার বন্ধে কঠোর হোক প্রশাসন।

জানা গেছে ১৯৯৫ সালে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে পলিথিনের বিক্রি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। তারপরও কিছু দিন পলিথিন ব্যবহার হতে দেখা যায়। পরে প্রশাসন পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। পলিথিন বিক্রেতাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে জরিমানা করা হয়। বিভিন্ন গুদাম থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমান পলিথিন। পরে এসব পলিথিন ধ্বংস করা হয়। নিয়ন্ত্রণে আসে পলিথিনের বিক্রি ও ব্যবহার।  


রাতে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করে বাড়ি যাওয়ার পথে ধর্ষণের শিকার প্রেমিকা

ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর পর তার স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করলো ভাসুর!

কিশোরকে ধর্ষণ করে অন্তঃসত্ত্বা তরুণী!

অশ্লীল ভিডিও চ্যাটিং ইসলামে ব্যভিচারের অন্তর্ভুক্ত


পলিথিনের পরিবর্তে পাট, কাপড় ও কাগজের তৈরি ব্যাগের প্রচলন শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে পলিথিনের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযান শিথিল হয়ে আসে। বাড়তে থাকে পলিথিনের ব্যবহার। এসব পলিথিন ব্যবহারের পর যত্রতত্র ফেলা হচ্ছে। নদী খালের পানিতে ফেলার পর পানি দূষণ ঘটছে। শহরের ড্রেনে ফেলার পর পয়ঃনিষ্কাষণ ব্যবস্থা বাঁধা প্রাপ্ত হচ্ছে। বৃষ্টি হলে শহরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। মানুষের মাঝে পলিথিন ব্যবহার না করার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায় না।  

ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( রাজস্ব) মোঃ সেলিম রেজা জানান পলিখিন বিক্রি ও ব্যবহার বন্ধের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসায়ে জরিমানা করা হয়। তবে শতভাগ পলিথিন বিক্রি ও ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হয়নি।

news24bd.tv/আয়শা