ইরাকের দুহোকে তিন পুরুষাঙ্গ নিয়ে এক শিশু জন্ম নিয়েছে। তবে জন্মের সময় স্বাভাবিক থাকলেও, তিনমাস পর শিশুটির অস্বাভাবিকত্ব লক্ষ্য করে হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে এ কথা জানায়।
চিকিৎসক দলের প্রধান শাকির সালিম জাবালি বলেন, এক রাতে শিশুটির মা ও বাবার নজরে আসে মূল পুরুষাঙ্গে পাশে রয়েছে দুটি অতিরিক্ত মাংশপিণ্ড। তারপরই ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসেন তারা।
ডাক্তাররা পরীক্ষা করে দেখেন, মূল অঙ্গটি কাজ করছে, বাকি দুটির সেরকম কোনো কার্যক্ষমতা নেই। তখনই বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নতুন দুটি জননাঙ্গ বাদ দিতে হবে কারণ, তাতে কোনো মূত্রনালি জন্মায়নি।
চিকিৎসকরা এই ঘটনায় আরও বেশি আশ্চর্য হয়েছেন এই কারণে, মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় কোনো ক্ষতিকর ড্রাগের প্রভাব পড়েনি শিশুটির ওপর। এমনকি তার পরিবারেও কারও এমন জিনগত সমস্যার ইতিহাস নেই।
আরও পড়ুনঃ
এই সংস্কৃতিটা মামুনুল হকরা নিজে তৈরি করেছে
মসজিদে নামাজ আদায়ের ব্যাপারে মানতে হবে যে নির্দেশনা
টাকা আছে বলেই সব কিনে ফেলতে হবে!
দুবাইয়ে নগ্ন ছবি তোলার দায়ে একদল রাশিয়ান যুবতী আটক
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় ‘ট্রাইফিলিয়া’। চলতি সপ্তাহে ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সার্জারি কেস রিপোর্টে ডা. শাকির সালিমের নিবন্ধের পরই এ নিয়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
প্রায় ৬০ লাখের মধ্যে একজনের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, এখন পর্যন্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানে এমন কোনো ঘটনার উল্লেখ নেই।
news24bd.tv / নকিব
