তারা প্রথম রাতেই বিড়াল মারতে জানে, মেরেছে…

তারা প্রথম রাতেই বিড়াল মারতে জানে, মেরেছে…

Other

হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যায় এমন দূরত্বের দেশ শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, নেপাল, ভূটানের করোনা পরিস্থিতির দিকে তাকান, প্রায় স্বাভাবিক।

সংক্রমন খুবই কম, আর মৃত্যু নেই বললেই চলে।

রহস্য কি?

তারা পারে, আমরা পারিনা কেন?

তারা পারে, কারণ, তারা বিয়ের প্রথম রাতেই বিড়াল মারতে জানে, মেরেছে।

পরিস্থিতি যখনই নাজুক হতে পারে ভেবেছে তখনই লকডাউন না, সোজা কারফিউ জারি করেছে।

আর আমাদের দেশে একটি ল্যাংড়া টাইপের লকডাউন দিতেও ১০মন নস্যি ফুরায়, ১২ জনে ৪২ পদের আবদার নিয়ে হাজির হয়। আমাদের পণ্ডিতগণ আবার বসে বসে নস্যিটেনে কুষ্ঠি বিচার করে করে আব্দার মেটান, ছাড় দেন।

আরে একসপ্তাহ,দুসপ্তাহের লকডাউনে না মরবে অর্থনীতি না মরবে মানুষ।

একদল অর্থনীতি নামের জুজুর ভয় দেখায় আর একদল মানুষ না খেয়ে থাকবে বলে কেঁদে কেঁদে বাতাস ভারি করে।


আরও পড়ুনঃ


চীনে সন্তান নেয়ার প্রবণতা কমছে, কমছে জন্মহার

কাল-পরশু হয়তো লকডাউনটা আরো ‘ডাউন’ হয়ে যাবে

কুমারীত্ব পরীক্ষায় 'ফেল' করায় নববধূকে বিবাহবিচ্ছেদের নির্দেশ

বাদশাহ সালমানের নির্দেশে সৌদিতে কমছে তারাবির রাকাত সংখ্যা


বিপুল যার রির্জাভ, মধ্যআয়ের যে দেশ, সে দেশ দুসপ্তাহের কারফিউ হজম করতে পারবে না, আমি তা বিশ্বাস করি না।

আর যদি সত্যিই হজম করতে না পারে তবে কী মূল্য ঐ সমুদ্রের মত রির্জাভের, কী মূল্য থাকে মধ্যআয়ের দেশের।

মনে রাখা ভাল, করোনা নিয়ন্ত্রনে মাঝামাঝি কোন পন্থা নেই। যত ঢিলেমি, যত ছাড় দেবেন বছর শেষে অর্থনীতির তত বেশী ক্ষতি হবে, লাভ হবে না। মানুষ মরবে, জীবনপ্রবাহ স্থবির হবে।

news24bd.tv / নকিব