বাণিজ্যিক গুরুত্ব থাকায় মাগুরায় একাঙ্গির চাষ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। একদিকে একাঙ্গির চাহিদা বেশি, পাশাপাশি এটি সাথী ফসল হিসেবেই চাষ করা যায়।
তাই লাভের অংক দুদিক থেকেই হিসেব করেন কৃষক। কৃষকের হিসেবে সাথী ফসল হিসেবে চাষ করলে এক বিঘা থেকেই লাখ টাকা আয় সম্ভব।
মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামের কৃষক রেজাউল ইসলামের লিচু বাগান এটি। লিচু গাছের নিচে বাগানজুড়ে হলুদ গাছের মতো ছোট ছোট গাছে ভর্তি। এগুলো একাঙ্গি। সুগন্ধি আদা হিসেবে এর বেশ পরিচিতি রয়েছে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে।
একাঙ্গি চাষে বিঘা প্রতি ৫০ থেকে ৬০ মন ফলন পাওয়া যায়। এ থেকে লাভ হয় অন্তত ৫০ হাজার টাকা। পাশাপাশি মাঠ থেকেই পাইকাররা ফসল নিয়ে যাওয়ায় পরিবহন খরচও বেঁচে যায় কৃষকের। এজন্য মাগুরায় একাঙ্গি চাষে ঝুঁকছেন অনেকে।
কৃষকরা জানান, এই মসলা চাষে খরচ একেবারে কম হয়। জৈব সার আর সেচ ছাড়া তেমন কিছুই লাগে না। রোগ-বালাইও প্রায় নেই বললেই চলে। বিঘা প্রতি খরচ হিসেব করলে সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা প্রয়োজন হয়।
কোথায় সমাহিত করা হবে কবরীকে জানালেন তার ছেলে
তালায় ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে দুই শ্রমিক নিহত
‘মিনা পাল’ থেকে যেভাবে ‘কবরী’ হয়ে ওঠা
কোটি টাকার খেয়াঘাট ময়লার ভাগাড়, পাবলিক টয়লেট হয়েছে গুদাম ঘর
মসলা গবেষকরা বলছেন, একাঙ্গির চাহিদা শুধু বাংলাদেশে নয়, ভারতেও রয়েছে। বাজার দরও ভালো। তাই এটি চাষে কৃষকের যতোটা সম্ভব সাহায্য করে আঞ্চলিক মসলা গবেষণা কেন্দ্র।
একটি গাছ থেকে অন্তত দুইশ গ্রাম একাঙ্গি পাওয়া যায় বলে জানান কৃষকরা।
news24bd.tv নাজিম