চট্টগ্রামের কর্ণফুলীর বুকে পলিথিনের চর। চট্টগ্রামের কর্ণফুলীর তলদেশে পলিথিনের স্তর জমায় ব্যাহত হচ্ছে খনন কাজ। চীন থেকে আনা সাকশন ড্রেজার দিয়েও কোন কাজ না হওয়ায় তা ফেরত গেছে । গ্যাব ড্রেজার দিয়েই চলছে বন্দরের খনন কার্যক্রম।
৪৭ শতাংশ শেষ,আগামী বছরের মার্চে শেষ হবে খনন কাজ বললেন বন্দর সচিব। আর একে হাস্যকর বলছেন নদী গবেষক ও চট্টগ্রাম নদী খাল রক্ষা আন্দোলনকারীরা।দখল দূষনে মরতে বসেছে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী। সবশেষ ড্রেজিং হয়েছিলো ১৯৯০ সালে।
তবে চট্টগ্রাম বন্দর কতৃপক্ষ বলছে, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে জমে আছে পলিথিন ও প্লাস্টিক বর্জ্যের ৬ মিটার পুরু স্তর। এখন গ্যাব ড্রেজার দিয়ে চলছে নদী খনন। শেষ হয়েছে ৪৭ শতাংশ কাজ।
টেকসই ড্রেজিং করার দাবী নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনকারীদের। খাল নদীতে পলিথিন ফেলা বন্ধ করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার পাশাপাশি পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যকর সহযোগীতা চান সিটি মেয়র। কর্ণফুলী রক্ষায় বন্দর নগরীর বর্জ্যব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন, পলিথিনের ব্যবহার বন্ধের পাশাপাশি অবৈধ দখল উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।
news24bd.tv/আলী