কুমিল্লায় মেয়র প্রার্থী যারা

সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লায় মেয়র প্রার্থী যারা

অনলাইন ডেস্ক

কুমিল্লায় সিটি করপোরেশনের মেয়র মনিরুল হক সাক্কুকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতির খবরে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপিতে তৈরি হয়েছে মেরুকরণ। এদিকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভোটে কারা প্রার্থী হচ্ছেন তা নিয়েও চলছে তুমুল আলোচনা।   

আওয়ামী লীগে চার প্রার্থীর নাম থাকলেও আ ক ম বাহারের সমর্থনে অধিক আলোচনায় আরফানুল হক রিফাত।

জানা গেছে, দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ না করার দায়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের দু'বারের নির্বাচিত মেয়র মনিরুল হক সাক্কুকে কেন্দ্রীয় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির পদ থেকে অব্যাহিত দেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।  

গত সোমবার বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে আলোচনা চলছে কারা আগামীতে প্রার্থী হচ্ছেন? আলোচনা রয়েছে- বর্তমান মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, মহানগরী আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য কাউসার জামান বাপ্পি, কুমিল্লা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাসুদ পারভেজ খান ইমরান, মহানগরী আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক নূর-উর রহমান মাহমুদ তানিম, মহানগরী আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু।

নূর-উর রহমান মাহমুদ তানিম বলেন, ‘আমি ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। দীর্ঘ সময় ধরে দলের জন্য কাজ করেছি। আল্লাহর রহমত ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্নেহদৃষ্টি আমার প্রতি রয়েছে। আশা করি দল আমাকে নগরবাসীর সেবা করার সুযোগ দেবে। ’ 

তবে দেশের বাইরে থাকায় আনিসুর রহমান মিঠুর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।  

আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণে আমি আগ্রহী। স্থানীয় এমপি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার ভাইও আমাকে সমর্থন দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের ওপর সবকিছু নির্ভর করবে। ’

কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য কাউসার জামান বাপ্পি বলেন, ‘দল নির্বাচনে গেলে আমি অবশ্যই নির্বাচন করব। ’ তাঁর মাঠ গোছানো রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন।

মাসুদ পারভেজ খান ইমরান বলেন, ‘আমার বাবা প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ আফজল খান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার পরিবারকে ব্যতিক্তগতভাবে জানেন। আশা করি তিনি আমাকে মূল্যায়ন করবেন। ’

আরও পড়ুন:


ঢাবি শিক্ষার্থীকে হত্যার অভিযোগ, আটক স্বামী


পদ থেকে অব্যাহতি প্রসঙ্গে মেয়র সাক্কু বলেন, ‘৪০ বছর ধরে বিএনপির রাজনীতি করি। আমাকে দলে রাখা না রাখা তারেক রহমানসহ দলের সিনিয়রদের সিদ্ধান্ত।

news24bd.tv রিমু