রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্নীতিতে রেকর্ড গড়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এম আবদুস সোবহান। এরইমধ্যে তদন্তে তার দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।
এরপরও উপাচার্যের পদে থাকায় তাকে অপসারণে সাতদিনের আলটিমেটাম দিয়েছে প্রগতিশীল ছাত্রজোট। দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকরাও বলছেন, বিষয়টি দ্রুত সুরাহা না হলে নতুন করে সংকট তৈরি হতে পারে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭ সালে দ্বিতীয় দফায় উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক আবদুস সোবহান। তার এই মেয়াদকালে ২৫টি অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে ইউজিসি। ইউজিসির তদন্ত প্রতিবেদনের পরই গত ১০ ডিসেম্বর এসব বিষয়ে ১১টি চিঠি দিয়ে উপাচার্যের কাছে কৈফিয়ত তলব করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এরপর একমাস পার হলেও এখনো উপাচার্যের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
উপাচার্যের দুর্নীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসছেন প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের একাংশ। তাকে অপসারণে ব্যবস্থা নেয়া না হলে নতুন করে সংকট তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষক সমাজের মুখপাত্র অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম।
নির্বাচন ঘিরে চট্টগ্রামে সহিংসতা বাড়ছে
বন্ধুদের দিয়ে স্ত্রীকে গণধর্ষণ করালেন স্বামী!
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা জানিয়েছেন, ইউজিসির তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রণালয় অভিযোগগুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। উপাচার্যের জবাব দেয়া হয়েছে। তবে বিচারবিভাগীয় তদন্ত চেয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান।
ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এমএ বারী পদত্যাগ করেছেন। উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে মাঠে নামতে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
news24bd.tv নাজিম