৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর কৌশল বর্ণনা করলেন তোফায়েল আহমেদ

৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর কৌশল বর্ণনা করলেন তোফায়েল আহমেদ

Other

একদিকে দিতে হবে স্বাধীনতার ঘোষণা, অন্যদিকে হওয়া যাবে না বিচ্ছিন্নতাবাদী। কারণ রেসকোর্স ময়দানের লাখ বাঙালীর মাথার ওপর ছিল মেশিনগান। প্রস্তুত ছিল সেনাবাহিনী। তাই কৌশলে সাতই মার্চে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আবার বিচ্ছিন্নতাবাদীও হননি। কি কৌশল ছিল তার বিশ্লেষণ করেছেন তখনকার ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ।

গুলি চলেছিল পঁচিশে মার্চ রাতে। আর তাতেই নিরস্ত্র বাঙালী সশস্ত্র বাঙালীতে রূপান্তরিত হয়।

যে নির্দেশনা বঙ্গবন্ধু সাতই মার্চের ভাষণে দিয়েছিলেন। অলিখিত ভাষণের প্রতিটি শব্দ তিনি উচ্চারণ করেছিলেন কৌশলে। কারণ রেসকোর্স ময়দানের চারপাশে উঁচু দালানগুলোয় মেশিনগানসহ বড় বড় অস্ত্র নিয়ে প্রস্তুত ছিল পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।  


নামাজের গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত সমূহ

সূরা মুহাম্মদের বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য

আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ

একদিন পরই সুর পাল্টালেন এমপি একরাম


বঙ্গবন্ধু ভাষণে ছিল চার দাবি। পাকিস্তানকে মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে হবে, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে, আগের কয়েকদিনের হত্যাকান্ডের বিচার করতে হবে এবং নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতাও হস্তান্তর করতে হবে। সেদিনের সেই ভাষণের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন তখনকার ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ। দিয়েছিলেন স্লোগান। সেদিন বঙ্গবন্ধুকে অন্যপথ দিয়ে রেসকোর্স ময়দানে নিয়ে যান তিনি।

সাতই মার্চে বঙ্গবন্ধু কি বলবেন আর কি বলবেন না তা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তায় ছিলেন আগে থেকেই। আগের দিন শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বঙ্গবন্ধুকে বলেন, যেন যা বিশ্বাস করেন তাই বলেন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনও তাই।  

সেই এক ভাষণে বাংলার আপামর জনগণ এক কাতারে এসে দাঁড়ায়। গোটা দেশকে স্বাধীন করে। পৃথিবীর বুকে দেয় নতুন এক মানচিত্র।  
news24bd.tv আয়শা