১৯৭১ সালের ২৬ মার্চও ছিল শুক্রবার

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চও ছিল শুক্রবার

অনলাইন ডেস্ক

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চও ছিল শুক্রবার। পবিত্র জুম্মার দিন। আগের রাতে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল পাক হানাদার বাহিনী। পরেরদিন জুম্মার নামাজের পর সারাদেশের মসজিদ থেকে পাক হানাদার বাহিনীর পক্ষে “শান্তি মিছিল (!)” বের করে ছিল তাদের দোসর আলবদর,রাজাকারও আল শামস।

তখন তাদের পক্ষেও ছিল কিছু বাম সংগঠন। যারা বলেছিলো, মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে দুই কুকুরের লড়াই।  

আজ স্বাধীনতার ৫০ বছর পর সেই একই ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে তাদের উত্তরসূরিরা। একদিকে বাবু নগরী ও মামুনুলদের হেফাজত, অন্যদিকে আনু মুহাম্মদ ও জুনায়েদ সাকি সাহেবদের গণসংহতি আন্দোলন।

ইতিহাসের নির্মম শিক্ষা হচ্ছে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। এই গোষ্ঠীও নেয়নি। এক গ্রুপ মসজিদকে বেছে নিয়েছে, আর এক গ্রুপ সমর্থক হিসাবে টিভি টকশো,বক্তৃতা ও বিবৃতিকে বেছে নিয়েছে।  


দশ বছর আগে যা ঘটেছে তার জন্য আমি দায়ী নই : প্রভা

‘চুম্বন বা অন্তরঙ্গ দৃশ্যয়নের আগে একান্তে সময় কাটাই’

ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর পর তার স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করলো ভাসুর!

চুম্বনের দৃশ্যের আগে ফালতু কথা বলতো ইমরান : বিদ্যা


মনে রাখবেন, আপনাদের বিরুদ্ধে আমাদের এই সংগ্রাম নতুন কিছু নয়। অনেক পুরানো সংগ্রাম। এই সংগ্রাম দেশের অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম। কিছু তথাকথিত সুশীল মনা পান্ডিত্য জাহির করতে গিয়ে প্রায়ই বলেন, আমরা নাকি কথায় কথায় ৭১ টেনে আনি। কথা সত্য। আমরা ৭১ ধরে রাখি।  

মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করি। কারণ আমরা আমাদের জন্মকে অস্বীকার করার মতো মানসিকতা অর্জন করতে পারিনি। জন্ম পরিচয়কে ধারণ করেই সামনে এগিয়ে যেতে চাই।  

খুব জানতে ইচ্ছে করে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে দাওয়াত দিলে কি আপনারা এই রকম আতর সুগন্ধি মেখে মসজিদ থেকে জঙ্গি মিছিল নিয়ে বের হতেন ?

news24bd.tv আয়শা