চীনে বিধ্বস্ত বিমানটির কারোরই বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই

সংগৃহীত ছবি

চীনে বিধ্বস্ত বিমানটির কারোরই বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই

চন্দ্রানী চন্দ্রা

চীনে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানটির আরোহীদের ভাগ্যে কী ঘটেছে সেটি এখনও নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। বিমান দুর্ঘটনাস্থলে আরও উদ্ধারকারী এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা পৌঁছেছেন। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে ১৩২ জন আরোহীর কেউ বেঁচে নেই। ফ্লাইটে কোনো বিদেশি ছিল না বলে জানিয়েছেন চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন।

 

স্থানীয় সময় সোমবার দুপুরে গুয়াংশি প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সের বোয়িং সেভেন থ্রি সেভেন মডেলের বিমান বিধ্বস্ত হয়। এর পরপরই শুরু হয় উদ্ধার তৎপরতা।  পাহাড়ি এলাকা থেকে বিমানের টুকরো উদ্ধার করছেন উদ্ধারকর্মীরা। তবে এখনও কোনো মরদেহের সন্ধান মেলেনি।

 এ বিষয়ে নিশ্চিত কোন তথ্যও দেয়নি দেশটি।  আশঙ্কা করা হচ্ছে, ৯ ক্রুসহ ১৩২ আরোহীর কারোই বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই।

চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম দাবি করেছে, অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলকারী বিমানটিতে কোনো বিদেশি নাগরিক ছিল না। দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। এদিকে, বিধ্বস্ত  হওয়া বিমানের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাক্স বিমান নিয়ে বির্তকের সৃষ্টি হয়েছে।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুটি বিমান এক নয়।

প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেন, দুর্ঘটনাটি স্পষ্টতই একটি ট্র্যাজেডি। চীনের বোয়িং-৭৩৭ আর যুক্তরাষ্ট্রে ৭৩৭ ম্যাক্স নয়। আমি মনে করি কিছু লোকের জন্য এই সত্যটি সম্পর্কে অবগত নাও হতে পারে।  বিমানটি ৭৩৭-৮০০ বিমান যা ১৯৯০ এর দশকের শেষের দিকে চালু হয়েছিল। বিধ্বস্ত হওয়া বিমানটি ২০১৫ সালে নতুন সরবরাহ করা,  এটি প্রায় ছয় বছরের পুরনো।

news24bd.tv রিমু